Nusrat Jahan: ‘দলের নির্দেশ মেনেই যাইনি’, সন্দেশখালির ঘটনায় মুখ খুললেন নুসরত


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সন্দেশখালি নিয়ে এই মুহূর্তে আলোড়ন রাজ্য রাজনীতিতে। এর মধ্যেই সন্দেশখালি নিয়ে জি চব্বিশ ঘণ্টায় প্রথম মুখ খুললেন নুসরত। রাজ্য সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করছে। যেটা ভুল সেটার বিচার হওয়া উচিত। কোনও অন্যায়ের পাশে দল বা মুখ্যমন্ত্রী কেউই নেই। মন্তব্য বসিরহাটের তৃণমূল সাংসদের।সোমবার বাইপাসের ধারে এক অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে টলিউডের মুখ এবং তৃণমূল সাংসদ নুসরত জাহান। 

আরও পড়ুন, Sheikh Shahjahan: তৃণমূলের দাবি, সাত দিনেই গ্রেফতার হবে শাহজাহান!

এদিন বসিরহাটের সাংসদ বলেন, সন্দেশখালি তে যা ঘটেছে তা শুনেছি। দলের নির্দেশেই সেখানে যাইনি আমি। নিজে রাজনীতির মানুষ নই আমি। সিনেমার অভিনেত্রী। সেই কারণেই আমি অনেক কিছু বিষয় জানি না। সন্দেশখালির মানুষ যখন বলছেন যে কেন আমি সেখানে যাচ্ছি না সে ব্যাপারে বলি দলের সঙ্গে কথা বলার পরেই দলের নির্দেশ মেনেই আমি সেখানে যাইনি। এছাড়াও ওখানে এখন আইনশৃঙ্খলার অবস্থা ভালো নয়। আমি গেলে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হতে পারে। সেই কারণেই আমি এখনও ওখানে যাইনি।

নুসরত আশ্বাসের সুরেই বলেন, আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আমি অবশ্যই সন্দেশখালি যাব। তবে এটা ঠিক যে আমি অনেক কিছুই জানি না। আমি কেবল এলাকার উন্নয়নের কাজ ছাড়া আর কিছুতেই সেই ভাবে মাথা দিতে পারিনি। আমি আমার সংসদ কেন্দ্রে ছুটে গিয়েছি সমাজ সেবার জন্য। যেটা অন্যায় সেটাকে অন্যায় বলতেই হবে। আমি কোন অন্যায়কেই সমর্থন করি না। তবে দিদির উপর মানুষ আস্থা হারাবেন না। মুখ্যমন্ত্রী যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন।

নুসরতের অনুযোগ, কিন্তু কিছু মানুষ ঘোলা জলে মাছ ধরতে নেমেছেন। শেখ শাহজাহান, শিবু হাজরাদের সমান্তরাল প্রশাসন সাজানো এবং মানুষকে অত্যাচার করার ঘটনা আমি জানতাম না। শাহজাহানরা দোষী কিনা তা আমি বলার কে? সেটা ঠিক করবে প্রশাসন এবং যারা আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করেন তারাই বলবেন শেষ কথা।

আরও পড়ুন, Sheikh Shahjahan: শাহজাহানের গ্রেফতারিতে কোনও স্থগিতাদেশ নেই, সাফ জানাল আদালত

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *