অদূর ভবিষ্যতেই চালু হতে চলেছে গঙ্গার তলা দিয়ে মেট্রো চলাচল। তার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে রয়েছেন সমস্ত মানুষ। এরই মাঝে এবার মেট্রো যাত্রীদের জন্য আরও এক সুখবর। গঙ্গার নীচ দিয়ে যাতায়াতের সময় মোবাইলে নেটওয়ার্ক পাবেন মেট্রো যাত্রীরা। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এমনটাই জানিয়েছে কলকাতা মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ।ওই প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান হয়েছে, যে সমস্ত যাত্রীরা এই রুটে ভ্রমণ করবেন তাঁরা মেট্রোর ভিতরে থেকেই নিজেদের আত্মীয় পরিজন, সহকর্মী এবং প্রিয়জনদের সঙ্গে কথা বলতে পারবেন। হুগলি নদীর নীচে মেট্রো যাত্রীদের জন্য নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ নিশ্চিত করতে, প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো স্থাপন করা হবে। একটি টেলিকম সংস্থা ফাইবারের মাধ্যমে হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত এই ৪.৮ কিলোমিটার রুটের প্রতিটি স্টেশনে উচ্চ ক্ষমতার নোড ইনস্টল করার পরিকল্পনা করেছে৷ যার ফলে মেট্রো যাত্রীরা 5G স্পিড, নিরবচ্ছিন্ন ভয়েস কল এবং ডেটা ট্রান্সমিশন উপভোগ করতে সক্ষম হবেন, যা তাঁদের যাতায়াতের অভিজ্ঞতাকে আরও সুন্দর করে তুলবে৷ অর্থাৎ মেট্রোতে যাতায়াতের সময়ও যাত্রীরা অপরের সঙ্গে কানেক্টেড থাকতে পারবেন এবং প্রয়োজনীয় কাজ সারতে পারবেন।
প্রসঙ্গত, হুগলি নদীর নীচ দিয়ে মেট্রো চলাচল শুরু হলে কলকাতা ও হাওড়ার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও সহজ ও সুবিধাজনক হয়ে উঠবে। সেক্ষেত্রে আরও কম সময়ে ও আরামে হাওড়া এবং কলকাতার মধ্যে যাতায়াত করতে পারবেন মানুষ। আর তাই এই পরিষেবা কবে চালু হয় সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন মেট্রো যাত্রীরা।
প্রসঙ্গত, হুগলি নদীর নীচ দিয়ে মেট্রো চলাচল শুরু হলে কলকাতা ও হাওড়ার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও সহজ ও সুবিধাজনক হয়ে উঠবে। সেক্ষেত্রে আরও কম সময়ে ও আরামে হাওড়া এবং কলকাতার মধ্যে যাতায়াত করতে পারবেন মানুষ। আর তাই এই পরিষেবা কবে চালু হয় সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন মেট্রো যাত্রীরা।
অন্যদিকে মেট্রো সম্পর্কিত আরও একটি আপডেট এদিন পাওয়া গিয়েছে। মেট্রোর নির্মাণ কাজের জন্য অবশেষে চিংড়িহাটা ক্রসিংয়ে ট্রাফিক ব্লকের অনুমতি পাওয়া গেল। মেট্রোর তরফে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। চিংড়িঘাটা ক্রসিং-এ ৩১৯ নম্বর পিয়ার নির্মাণের জন্য ট্রাফিক ব্লকের অনুমতি পাওয়া গিয়েছে। মেট্রোর তরফে দেওয়া ওই প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান হয়েছে, কবি সুভাষ থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত রুটে ৩১৯ নম্বর পিয়ার নির্মাণের জন্য চিংরিঘাটা ক্রসিং-এ ট্রাফিক ব্লকের অনুমতি মিলেছে। ২৭ ফেব্রুয়ারি, অর্থাৎ মঙ্গলবার ট্রাফিক পুলিশের ডেপুটি কমিশনারের তরফে এই অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এর ফলে বুধবার থেকে ৭৫ দিনের জন্য ওই জায়গায় ট্রাফিক ব্লক করা হবে। তবে এর জেরে দিনের ব্যস্ত সময়ে ব্যাপক ট্রাফিক জ্যামের আশঙ্কা করছেন সাধারণ মানুষ।