WB Health Department : স্বাস্থ্য-শিক্ষা অধিকর্তার বাছাই নিয়ে পোস্টার স্বাস্থ্যভবনে, চাঞ্চল্য – controversy against west bengal health and education director recruitment


এই সময়: দীর্ঘ দিন রাজ্যের স্বাস্থ্য-শিক্ষা অধিকর্তার পদ খালি। দায়িত্ব সামলাচ্ছেন ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক। সেই শূন্যপদ পূরণে মঙ্গলবার বিকেলেই স্বাস্থ্যভবনে মিটেছে ইন্টারভিউ পর্ব। চূড়ান্ত বাছাইয়ের জন্য সন্ধ্যায় নবান্নে যায় তিন জনের নাম সুপারিশ করা ফাইল। আর রাতেই এই প্রক্রিয়াকে বিঁধে কটাক্ষের পোস্টার পড়লো স্বাস্থ্যভবনে।অধ্যক্ষ পদের অভিজ্ঞতা সামলানো সাত পদপ্রার্থীর যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে, স্বাস্থ্য-শিক্ষা অধিকর্তা বাছাই নিয়ে চূড়ান্ত রাজনীতি ও স্বজনপোষণের অভিযোগ তোলা হলো সেই সব পোস্টারে। যা ঘিরে তুলকালাম সরকারি ডাক্তার মহলে। স্বাস্থ্য দপ্তর অবশ্য এই ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে বুধবার। খতিয়ে দেখা হচ্ছে স্বাস্থ্যভবন চত্বরের সিসিটিভি ফুটেজ।

ইন্টারভিউ দেন ইন্দ্রজিৎ সাহা, পার্থপ্রতিম প্রধান, ইন্দ্রনীল বিশ্বাস, অমিতকুমার দাঁ, সুস্মিতা ভট্টাচার্য, সুহৃতা পাল ও কৌস্তভ নায়েক। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অভিজ্ঞতা পার্থপ্রতিমের। ইন্দ্রনীল, ইন্দ্রজিৎ ও অমিতের অভিজ্ঞতা তার চেয়ে বেশ খানিকটা কম। সুহৃতার অভিজ্ঞতা প্রায় তাঁদের মতো হলেও, স্বজনপোষণের অভিযোগে কিছু দিন আগেই তিনি স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পদ খোয়ানোর দায়ে কিঞ্চিৎ কলঙ্কিত।

নামেই রিসার্চ, আদৌ হয়? জানতে চাইছে স্বাস্থ্যভবন

আর সবচেয়ে কম অভিজ্ঞতা হলো সুস্মিতা ও কৌস্তভের। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ গণতান্ত্রিক চিকিৎসক মঞ্চের তরফে যে পোস্টার দেওয়া হয়, তাতে অভিযোগ তোলা হয়, রাজ্যের শাসক দলের মধ্যে চিকিৎসা ক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রভাবশালী যে লবি, তাদেরই অঙ্গুলিহেলনে কৌস্তভ অথবা সুহৃতার মধ্যে থেকেই নাকি বেছে নেওয়া হচ্ছে স্বাস্থ্য-শিক্ষা অধিকর্তাকে। সংশ্লিষ্ট মঞ্চের নাম অবশ্য এর আগে কেউ শোনেনি স্বাস্থ্য মহলে। মনে করা হচ্ছে, ওই সাত প্রার্থীর কোনও অনুগামীই এই কাজ করেছেন হয়তো।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *