ঘটনার গুরুত্ব ও আদালতের নির্দেশ উপলব্ধি করে বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে নির্দেশ দেন, কালকের নির্দেশ কার্যকর করতে হবে। আজ বিকেল সোয়া ৪ টের মধ্যে মামলার নথি সহ শেখ শাহজাহানকে সিবিআইয়ের হতে তুলে দিতে হবে। আদালত মনে করে, রাজ্যের সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করার ফলে এই মামলা অস্বীকার করার কোনও জায়গা নেই।
একইসঙ্গে কলকাতা হাইকোর্টের মত, সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করলেও রাজ্যের পক্ষে কোনও নির্দেশ বা আগের নির্দেশ স্থগিত করেনি শীর্ষ আদালত। তাই গতকালের নির্দেশ কার্যকর করতে হবে। পাশাপাশি আদালত অবমাননার অভিযোগে অভিযুক্তদের দু সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা দিয়ে নিজেদের বক্তব্য জানাতে হবে। তিন সপ্তাহ পড়ে মামলার পরবর্তী শুনানি।
মঙ্গলবার সন্দেশখালি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য। তবে। বুধবার, সুপ্রিম কোর্ট রাজ্যের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে। হাইকোর্টের নির্দেশকেই বহাল রাখা হয়েছে। পাশাপাশি, আদালত অবমাননার অভিযোগের তুলে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে ইডি। আদালতের নির্দেশ মেনে শাহজাহানকে হেফাজতে নিতে গিয়ে খালি হাতে ফিরতে হয়েছে সিবিআইকে, সেই কারণে আদালতের নির্দেশ অবমাননার অভিযোগ তুলে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে ইডি।
