
রেলের বিজ্ঞপ্তি
সেক্ষেত্রে, মোট ৩৭ শতাংশ ট্রেন বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ৪৬টি ট্রেন আংশিক চালানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এছাড়া, ৩টি এক্সপ্রেস ট্রেন কথা আসানসোল ইন্টারসিটি, শিয়ালদা – জঙ্গিপুর এক্সপ্রেস এবং শিয়ালদা – সিউড়ি এক্সপ্রেস বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রেলের তরফে জানানো হয়েছে, দমদম স্টেশনে ইন্টার লকিংয়ের সিস্টেম ১৯৯৬ সাল থেকে কাজ করে যাচ্ছে। তবে সেই সিস্টেম আধুনিক করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। নতুন এই কাজের জন্য ইয়ার্ড ক্যাপাসিটি এবং রেল ট্র্যাক দিয়ে অপারেশনাল কাজ অনেকটাই সহজ হবে। সেই কারণেই এই ইন্টার লকিংয়ের কাজের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। আধুনিক সিগন্যালিং সিস্টেমের জন্য ৫২ ঘণ্টা নন-ইন্টার লকিংয়ের কাজের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে দমদম স্টেশনে।
এর আগে শুক্রবার ১ মার্চ থেকে সোমবার ৪ মার্চ অবধি দমদম স্টেশনে ইন্টার লকিংয়ের কাজ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। শিয়ালদা থেকে ডানকুনি, হাবরা, হাসনাবাদ, গোবরডাঙা, দত্তপুকুর, ব্যারাকপুর, নৈহাটি, বর্ধমান, কাটোয়া লাইনের একগুচ্ছ ট্রেন বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হয়। এই ট্রেন বাতিলের কারণে প্রচুর যাত্রীকে সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে আশঙ্কায় সিদ্ধান্ত বদল করে রেল। যদিও, ফের ট্রেন বাতিলের সিদ্ধান্তের কথা জানানো হল রেলের তরফে। তবে শিয়ালদা থেকে ইএমইউ লোকাল যেগুলি নামখানা, ক্যানিং, ডায়মন্ড হারবার এবং বজবজ সেকশনে যাতায়াত করে, সেগুলি চালু থাকবে বলে জানিয়েছে রেল।