২০১৬-১৭ অর্থবর্ষে মহম্মদ সেলিমের আয় ছিল ৮ লাখ ৭৪ হাজার ৯৪৯। ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে তাঁর আয় ছিল ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৮। অন্যদিকে, তাঁর স্ত্রীর আয় ছিল ২০১৬-১৭ সালে ১২ লাখ ৭৬ হাজার ৯৮৮ এবং ২০১৭-১৮ সালে ১৩ লাখ ৮৮ হাজার ১৮১। ২০১৯ সালে নির্বাচনী হলফনামা জমা দেওয়ার সময় মহম্মদ সেলিমের হাতে নগদ টাকা ছিল ২৫০০ এবং তাঁর স্ত্রীর হাতে টাকা ছিল ৬ হাজার ৫০০। তাঁর একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা জমা ছিল ১৯ হাজার ৫৩১ এবং অপর অ্যাকাউন্টে ছিল ১৬ হাজার ১০০।
তাঁর কত টাকা বিনিয়োগ রয়েছে?
নথি অনুযায়ী তাঁর মোট বিনিয়োগ দেখা গিয়েছে ৩৮০৯৮৫০ এবং তাঁর স্ত্রীর ক্ষেত্রে অংকটা ২৮৩৩৮১৩। ২০১৫ সালে তিনি একটি গাড়ি কেনেন। যার দাম ২০১৯ সালে ধরা হয়েছিল ৩০০০০০।
তাঁর কাছে সোনা ছিল ৫৫০০ এবং স্ত্রীর কাছে ছিল ১৮০০০০। উল্লেখযোগ্যভাবে এই তথ্য ২০১৯ সালের হলফনামা অনুযায়ী। প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর এখনও তিনি হলফনামা জমা করেননি। উল্লেখযোগ্যভাবে মুর্শিদাবাদ কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী করেছে গৌরিশঙ্কর ঘোষকে। অন্যদিকে তৃণমূলের প্রার্থী, আবু তাহের খান। তাঁরা ইতিমধ্য়েই নিজেদের এলাকায় গিয়ে প্রচার শুরু করেছেন।
বামেদের প্রার্থী তালিকায় এবারে নতুন এবং পুরনো মুখে ভারসাম্য দেখা গিয়েছে। একদিকে যখন দল দীপ্সিতা এবং সায়নের মতো মুখের উপর ভরসা রেখেছে তেমনই সুজন চক্রবর্তী এবং মহম্মদ সেলিমের মতো অভিজ্ঞ রাজনীতিকও রয়েছেন। এখন দেখার লোকসভা নির্বাচনে কি বামেরা এই পন্থায় সাফল্য আনতে পারবে? ভোট ব্যাঙ্কে ঠিক কী প্রভাব পড়ে, এখন তাই দেখার।