উল্লেখ্য, ডায়মন্ড হারবার থেকে প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন আইএসএফ নেতা নওশাদ সিদ্দিকি। কিন্তু, তাও এখন বিশ বাঁও জলে। এই বিধায়কের দাবি, এই নিয়ে দলের অন্দরেই দ্বিমত রয়েছে। যদি দল অনুমতি দেয় সেক্ষেত্রে তিনি নিজের সিদ্ধান্তে অনড় থাকবে। এদিকে এখনও ডায়মন্ড হারবার থেকে প্রার্থী ঘোষণা করেনি বাম বা কংগ্রেস কোনও দলই।
স্বাভাবিকভাবেই মিটি মিটি হাসছেন রাজ্যের শাসক দলের নেতারা। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সামনে কাকে প্রার্থী করা হবে? তা নিয়ে দশবার ভাবতে হচ্ছে বিরোধী দলগুলিকে, দাবি রাজ্যের শাসক দলের নেতাদের। উল্লেখযোগ্যভাবে, এখনও ৪ কেন্দ্রের প্রার্থী না দেওয়া নিয়ে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে বঙ্গ রাজনীতির অন্দরেই।
ইতিমধ্যেই সমস্ত কেন্দ্রে প্রার্থী ঘোষণা করেছে তৃণমূল। স্বাভাবিকভাবেই প্রচারের নিরিখে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছেন তাঁরা। অন্যদিকে, নীচু তলার কর্মীদের মধ্যে একটা হতাশা তৈরি হয়েছে। সবমিলিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিক প্রার্থী নিয়ে চাইছেন নীচু তলার কর্মীরা। এদিকে দিলীপ ঘোষকে মেদিনীপুর কেন্দ্র থেকে সরানো হল। স্বাভাবিকভাবেই এই নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে বঙ্গ রাজনীতির অন্দরেই।
দিলীপ ঘোষ আগেই জানিয়েছিলেন, তিনি মেদিনীপুরে যতটা সম্ভব জনসংযোগে জোর দিয়েছিলেন। কিন্তু, যে কোনও কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করা হলে লড়াই কথাও শোনা গিয়েছিল দিলীপ ঘোষের কণ্ঠে। সেক্ষেত্রে শীঘ্রই তিনি প্রচার ময়দানে নামবেন বলে দলীয় সূত্রে খবর। তাঁর বিরুদ্ধে তৃণমূলের প্রার্থী প্রাক্তন ক্রিকেটার কীর্তি আজাদ।