তৃণমূলের তারকা প্রচারকের তালিকা
অন্যদিকে, বিজেপির তরফেও রাজ্যের জন্য তারকা প্রচারকের নামের তালিকা দেওয়া হয়েছে। নরেন্দ্র মোদী, জে পি নাড্ডা থেকে শুরু করে রাজনাথ সিং, অমিত শাহ, যোগী আদিত্যনাথ, সুনীল বনসল, অমিত মালব্যরা রয়েছেন। তেমনই রয়েছেন মিঠুন চক্রবর্তী, স্মৃতি ইরানি, রুদ্রনীল ঘোষ এবং রাজ্য বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ, সুকান্ত মজুমদাররা।
তৃণমূলের তালিকায় রাজনীতিকদের মধ্যে তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সী, রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, ব্রাত্য বসু, ফিরহাদ হাকিম শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, মন্ত্রী মানস ভুইয়াঁ, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, শশী পাঁজা রয়েছেন। এবার লোকসভা নির্বাচনে যাঁরা প্রার্থী হয়েছেন যেমন দেব, শতাব্দী রায়, রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, সায়নী ঘোষ, ইউসুফ পাঠান, জুন মালিয়া, পার্থ ভৌমিক, দেবাংশু ভট্টাচার্যরা প্রার্থী হয়েছেন। অর্থাৎ নিজদের কেন্দ্রের বাইরে গিয়েও প্রচার করবেন এঁরা। রয়েছেন রাহুল সিনহা, দেবশ্রী চৌধুরী, মাফুজা খাতুন, শঙ্কর ঘোষ, অমিতাভ চক্রবর্তী, শমীক ভট্টাচার্য, নিশীথ প্রামাণিক, শান্তনু ঠাকুরের মতো রাজ্য বিজেপির নেতারা।
এবার বিধায়কদের মধ্যে বীরবাহা হাঁসদা, রাজ চক্রবর্তী, অদিতি মুন্সি, বিধায়ক সোহম চক্রবর্তী, তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের সভাপতি ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় রয়েছেন। প্রার্থী করা না হলেও এই তালিকায় রয়েছেন সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। রয়েছেন রাজ্যসভার সাংসদ মমতা ঠাকুর, শান্তনু সেন, জয়প্রকাশ মজুমদার, কুণাল ঘোষের মতো দলের মুখপাত্ররাও।
তবে এবার তৃণমূলের তালিকায় বাদ পড়েছেন মিমি চক্রবর্তী, নুসরত জাহানরা। মিমি চক্রবর্তী নিজেই লোকসভা নির্বাচনে দাঁড়াতে চাননা বলে জানিয়েছিলেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তবে দলের হয়ে প্রচারের ব্যাপারে সম্মতি ছিল তাঁর। তবে তালিকায় রাখা হয়নি। অন্যদিকে, প্রচারকের তালিকায় রাখা হয়নি নুসরত জাহানকে। এমনিতেই সন্দেশখালি কাণ্ডের পর থেকেই দলের থেকে অনেকটাই দূরত্ব তৈরি হয়েছে বসিরহাটের প্রাক্তন সাংসদ নুসরত জাহানকে। এবারে তাঁকে প্রার্থী করাও হয়নি। পাশাপাশি, তারকা প্রচারকের তালিকাতেও রাখা হল না।