শিয়ালদা ডিভিশনে ট্রেনে ভোগান্তি এKন কার্যত নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে গিয়েছে। ফের একবার রেলপথে দুর্ভোগ। এবার প্রভাবিত শিয়ালদা দক্ষিণ শাখা। দীর্ঘক্ষণ বন্ধ শিয়ালদা দক্ষিণ শাখার ট্রেন চলাচল। ফলে শিয়ালদা স্টেশনে আটকে রয়েছেন বহু যাত্রী। রেল সূত্রে খবর পাওয়া যাচ্ছে, সিগন্যাল সংক্রান্ত সমস্যার কারণেই প্রায় ঘণ্টাখানেক বন্ধ হয়ে যায় শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার ট্রেন চলাচল। শিয়ালদা স্টেশন থেকে দীর্ঘক্ষণ দক্ষিণ শাখায় ছাড়েনি কোনও ট্রেন। ফলে গন্তব্যে পৌঁছতে ব্যাপক ভোগান্তির সম্মুখিন যাত্রীরা। পরে দুপুর পৌনে ৩টের আশেপাশে ফের চালু হয় ট্রেন চলাচল।শিয়ালদা ডিভিশনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই দক্ষিণ শাখা। দিনভর প্রচুর মানুষের যাতায়াত এই লাইনে। বজবজ লাইন হোক বা ক্যানিং শাখা, সারাদিনই প্রচুর মানুষের যাতায়াত চলতেই থাকে। দক্ষিণ কলকাতা তথা দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম মাধ্যম এই শিয়ালদা দক্ষিণ শাখা। সপ্তাহের প্রতিটা দিন অফিস টাইমে প্রচুর মানুষ এই লাইনে পরিষেবা গ্রহণ করেন। কিন্তু এদিনের এই বিভ্রাটের ফলে সমস্যায় পড়তে হয় যাত্রীদের।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই দমদম স্টেশনে নন-ইন্টারলকিংয়ের কাজের জন্য শিয়ালদা মেন লাইন ও বনগাঁ শাখায় একটানা ৫২ ঘণ্টা ধরে প্রচুর ট্রেন বাতিল করা হয়। ফলে এই দুই শাখার যাত্রীরা গন্তব্যে পৌঁছনোর ক্ষেত্রে ভয়াবহ সমস্যার সম্মুখীন হন। ওই সময় আবার সরকারি চাকরির পরীক্ষাও ছিল। ফলে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছনর ক্ষেত্রেও দুর্ভোগ পোহাতে হয় পরীক্ষার্থীদের। সময়ে পৌছতে পারেননি বলে অনেকে পরীক্ষা দিতে পারেননি বলেও অভিযোগ ওঠে। অন্যদিকে বিকল্প হিসেবে সড়ক পথে য়াতায়াত করতে গিয়েও বাড়তি গাঁটের কড়ি খরচ করতে হয় সাধারণ মানুষকে। ফলে একদিকে যেমন অতিরিক্ত সময় লাগে, অন্যদিকে বাড়তি খরচও করতে হয় যাত্রীদের। এমনকী সেই কাজ সম্পন্ন হওয়ার পরে এখনও পর্যন্ত পরিষেবা পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি বলেই অভিযোগ যাত্রীদের একাংশের। এখনও দিনের বিভিন্ন সময় ট্রেন দেরিতে চলাচলের অভিযোগ উঠছে।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই দমদম স্টেশনে নন-ইন্টারলকিংয়ের কাজের জন্য শিয়ালদা মেন লাইন ও বনগাঁ শাখায় একটানা ৫২ ঘণ্টা ধরে প্রচুর ট্রেন বাতিল করা হয়। ফলে এই দুই শাখার যাত্রীরা গন্তব্যে পৌঁছনোর ক্ষেত্রে ভয়াবহ সমস্যার সম্মুখীন হন। ওই সময় আবার সরকারি চাকরির পরীক্ষাও ছিল। ফলে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছনর ক্ষেত্রেও দুর্ভোগ পোহাতে হয় পরীক্ষার্থীদের। সময়ে পৌছতে পারেননি বলে অনেকে পরীক্ষা দিতে পারেননি বলেও অভিযোগ ওঠে। অন্যদিকে বিকল্প হিসেবে সড়ক পথে য়াতায়াত করতে গিয়েও বাড়তি গাঁটের কড়ি খরচ করতে হয় সাধারণ মানুষকে। ফলে একদিকে যেমন অতিরিক্ত সময় লাগে, অন্যদিকে বাড়তি খরচও করতে হয় যাত্রীদের। এমনকী সেই কাজ সম্পন্ন হওয়ার পরে এখনও পর্যন্ত পরিষেবা পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি বলেই অভিযোগ যাত্রীদের একাংশের। এখনও দিনের বিভিন্ন সময় ট্রেন দেরিতে চলাচলের অভিযোগ উঠছে।
অন্যদিকে আবার গতকাল ছিল দোল উৎসব। সেই করণে শিয়ালদা ডিভিশনের বিভিন্ন শাখায় বেশকিছু ট্রেন বাতিল করা হয়। ফলে ছুটির দিন হলেও যাঁরা এই দিনেও কোনও কাজে বাড়ি থেকে বের হন, তাঁদের সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়। আর সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আজ শিয়ালদা দক্ষিণ শাখায় ভোগান্তির মুখে পড়ত হল যাত্রীদের।