ওই চিঠিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন এই দুর্নীতিতে জড়িয়ে বলে উল্লেখ করেছেন সুব্রত। তাঁর আইনজীবী কমল দত্ত বলেন, ‘আমরা আদালতে বহু তথ্য জানিয়েছি। আমি ফের বলছি, সিবিআই বা ইডির হাতে এ কেসের তদন্তভার দেওয়া না হলে অপরাধীদের ধরা সম্ভব নয়। এর শিকড় অনেক গভীরে।’
অন্য দিকে, সিআইডি তদন্ত সম্পর্কে কিছু জানা নেই বলে দাবি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। উপাচার্য গৌতম চন্দ্র বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে আর্থিক দুর্নীতির তদন্তভার যে সিআইডির হাতে দেওয়া হয়েছে তা বুধবার অবধি আমাদের কেউ জানায়নি। রেজিস্ট্রার জানেন কিনা জানি না। জানলে উনি নিশ্চয়ই আমাকে জানাতেন।’
রেজিস্ট্রার সুজিত চৌধুরী বলেন, ‘মেল বা চিঠিতে আমাকে কেউ জানায়নি। সবটাই সংবাদমাধ্যমে জেনেছি। সিআইডি হয়তো পরে জানাবে।’ এদিকে আর্থিক দুর্নীতির তদন্তে গঠিত ১০ সদস্যের কমিটির চেয়ারম্যান বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা বিভাগের ডিন প্রদীপ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘অনেক বড় বিষয়। ফলে একটু সময় লাগছে। আমরা বহু তথ্য পেয়েছি। এখনও কাগজ জোগাড় করতে হচ্ছে। সন্দেহভাজনদের সাপোর্টে প্রচুর কাগজপত্র জোগাড় করতে হচ্ছে। ফলে একটু সময় লাগছে। তবে আমরা চেষ্টা করছি খুব তাড়াতাড়ি রিপোর্ট জমা করার।’