আবদুল করিম আরও বলেন, ‘কংগ্রেস তো এখন পড়ে গিয়েছে। পশ্চিমবাংলায় কংগ্রেসের কিছু নেই। আমাদের লড়াই দিল্লির সরকারের সঙ্গে। আমাদের সরকার মানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার দিল্লির মোদী সরকারের সঙ্গে লড়াই করছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে যাঁরা আছেন তাঁরাই তো লড়াই করবেন। কংগ্রেস, সিপিএমের কোনও অস্তিত্ব নেই, ওরা কী করবে ওখানে গিয়ে?’
এদিকে এদিনই রায়গঞ্জ শহরে দলীয় কর্মী সভার আয়োজন করা হয় কংগ্রেসের পক্ষ থেকে। সেখানে যোগ দেন দলীয় প্রার্থী আলি ইমরান রামজ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা কংগ্রেস সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত, সিপিআইএম জেলা সম্পাদক আনোয়ারুল হক সহ অন্যান্য কংগ্রেসের নেতাকর্মীরা। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের প্রচার সহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা করা হয় দলীয় নেতা কর্মীদের সঙ্গে। পাশাপাশি তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হন দলীয় নেতৃত্বরা।
সভা শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন প্রার্থী আলি ইমরান। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ইসলামপুরের বিধায়ক আবদুল করিম চৌধুরীর বক্তব্যের উত্তরে ভিক্টর বলেন, ‘তিনি বর্ষিয়ান বিধায়ক। আমাদের এই রাজ্যের সিনিয়র মোস্ট বিধায়ক। তাঁকে আমি শ্রদ্ধা করি। ওঁর রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাকে শ্রদ্ধা জানিয়েই বলতে চাই আজকা বাচ্চাহি কাল কা বাপ বনতা হ্যায়’।