অর্থাৎ ভোটবঙ্গে বিয়ের উপর আলাদা করে কোনও প্রভাব পড়ছে না বলেই জানাচ্ছেন আধিকারিকরা। পরিসংখ্যান বলছে এই বছরে ২৮ মার্চ পর্যন্ত রাজ্যে রেজিস্ট্রি করে বিয়ে হয়েছে ৪৬ হাজার ৭২৭ জনের।
উল্লেখ্য, ভোটের জন্য অনেক সময় গাড়ি-যানবাহন নিজেদের কাজে লাগায় নির্বাচন কমিশন। ফলে এই সময় বিয়ে! রেজিস্ট্রি অফিসের আধিকারিকদের কথায়, চৈত্র মল মাস। আর সেই কারণেই এই মাসে রেজিস্ট্রি করাটা অনেকেই শুভ কাজ বলে মনে করে না।
সেই কারণেই বৈশাখে পা দিতে না দিতেই কেউ কেউ আইনি বিয়েটা সেরে ফেলছে চায়ছেন। রেজিস্ট্রির পরই অনেকে সামাজিক অনুষ্ঠান করতে চান না। ফলে আলাদা করে রেজিস্ট্রির জন্য সময়ের বিষয়টি অনেকে ভাবেন না।
ফলে ভোটের সময় রেজিস্ট্রি করে নিলেও অনেকেই ভোট মিটে যাওয়ার পর অনুষ্ঠান করবেন। সেই ক্ষেত্রে তাঁদের আলাদা করে রেজিস্ট্রি নিয়ে বিপাকে পড়তে হবে না। মাইক থেকে শুরু করে গাড়ি কোনও কিছু নিয়েই আলাদা করে সমস্যা হবে না, আবার রেজিস্ট্রি বিয়েটাও সম্পন্ন হয়ে যাবে। সবমিলিয়ে ভোটের উষ্ণতা এবং গরমের দাপট সত্ত্বেও রাজ্যে প্রেমের বন্যা অব্যাহত। ভালোবাসায় গা ভাসাচ্ছেন, একে অপরের হাত শক্ত করে ধরে রেখেছেন যুগলরা।