দূর দূরান্ত থেকে আসা মতুয়া ভক্তরা জানাচ্ছেন, বছরের এই সময়ে কষ্টার্জিত টাকা খরচ করে পূণ্যলাভের আশায় ঠাকুরবাড়িতে আসেন তাঁরা। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে ঠাকুরবাড়িকে ঘিরে তৈরি হওয়া এমন পরিস্থিতি কখনোই কাম্য নয়। বিষয়টিতে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক রঙ লেগেছে। শান্তনু ঠাকুর যেমন মমতা বালা ঠাকুরের বিরুদ্ধে দখলদারির অভিযোগ তুলছেন, তেমনই মমতাবালা শান্তনুর বিরুদ্ধে উগড়ে দিচ্ছেন একগুচ্ছ ক্ষোভ। এমনকী সারারাত তাঁকে বাইরে বসে কাটাতে হয় বলেও দাবি তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ মমতাবালা ঠাকুরের। সেই কারণে তিনি ১৪৪ ধারা চেয়েছিলেন বলেও দাবি করেন মমতা।
এদিকে শান্তনু ঠাকুরের তরফ থেকে ইতিমধ্যেই মতুয়া ভক্তদের দাবি মেনে ঠাকুরবাড়িতে বীণাপানিদেবীর ঘর হেরিটেজ ঘোষণা করার দাবি তোলা হয়েছে। তাঁর মতে, এই ঘর হেরিটেজ হওয়া উচিত, কারও কুক্ষিগত হিসেবে থাকা উচিত নয়। কারণ এই ঘরের সঙ্গে ঠাকুরনগরের স্মৃতি, স্বগীয় পি আর ঠাকুরের স্মৃতি, বড়মা বীণাপানিরদেবীর স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। তাই এই ঘর যদি ভক্তরা হেরটেজ করার দাবি তোলেন, তাহলে সেই দাবিতে তাঁরা মান্যতা দেবেন বলেও জানান শান্তনু ঠাকুর। অন্যদিকে এরই মাঝে শান্তনু ঠাকুরের নামে এসেছে হুমকি চিঠি। যে চিঠিতে প্রেরক নিজেকে লস্কর ই তইবার সদস্য বলে দাবি করেছে। সেক্ষেত্রে সব মিলিয়ে ঠাকুরবাড়ির পরিস্থিতি এখন কোন দিকে যায়, সেদিকেই নজর রাজনৈতিকমহলের