হাতে নগদ অর্থ- ১,০০,০০০ টাকা
ব্যাঙ্কে সঞ্চিত অর্থ – ১১,৯৪,১০৬ টাকা
কৃষিজমি – ৬.২৯ একর
অ-কৃষিজমি- বিহারের কিষাণগঞ্জে ৪৯০০ স্কোয়ার ফুট
রেসিডেন্সিয়াল প্রপার্টি- চাকুলিয়ায় ৫০০০ স্কোয়ার ফুট
জমিতে ইনভেস্টেড অর্থ – ২৫,০০,০০০ টাকা
গাড়ি – স্করপিও
ধারদেনার পরিমাণ- ২০,০৬,৬৬০ টাকা
আলি ইমরান রামজ ওরফে ভিক্টরের স্ত্রী প্রিয়াঞ্জলি নিয়োগী। দেখে নেওয়া যাক তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ।
হাতে নগদ অর্থ – ৩০,০০০ টাকা
ব্যাঙ্ক সঞ্চিত অর্থ – ৫,০৩,০০০ টাকা
অলঙ্কার – ৮০ গ্রাম সোনার গয়না
রেসিডেন্সিয়াল প্রপার্টি- কলকাতায় ২০০০ স্কোয়ার ফুটের ফ্ল্যাট (বাজারমূল্য প্রায় ২ কোটি )
রাজনৈতিক পরিবার থেকে উঠে এসেছেন ভিক্টর। ছাত্র রাজনীতি থেকে তাঁর নিজের রাজনৈতিক জীবন শুরু করেছেন কংগ্রেসের এই প্রার্থী। তাঁর বাবা রমজান আলি দীর্ঘদিনের ফরওয়ার্ড ব্লকের টিকিটে জিতেছিলেন। তিনি তৎকালিন সময়ে গোয়ালপোখরের বিধায়কও ছিলেন। অন্যদিকে, তাঁর কাকা হাফিজ আলম সাঈরানিও ওই এলাকার বিধায়ক, এবং পরবর্তীকালে বামফ্রন্ট সরকারের ত্রাণ ও পুনর্বাসন দফতরের মন্ত্রী হয়েছিলেন। তবে ভিক্টর পরবর্তীকালে কংগ্রেসের রাজনীতিতে যোগদান করেন। তাঁকেই এবার রায়গঞ্জের জন্য প্রার্থী হিসেবে বেছে নেয় কংগ্রেস।
এই কেন্দ্র এবার তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছেন কৃষ্ণ কল্যাণী। গত বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির টিকিটে জয়ের কয়েক দিনের মধ্যেই তৃণমূলে যোগদান করেছিলেন তিনি। খাতায় কলমে বিজেপি বিধায়ক বলে ২০২২ সালের ২ জুলাই PACর চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ করেন স্পিকার। ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে রায়গঞ্জ কেন্দ্র থেকে বিজেপির টিকিটে জয়ী হন কৃষ্ণ কল্যাণী। এর পাঁচ মাসের মাথায় অক্টোবরে তৃণমূলে যোগদান করেন তিনি। এবার তিনি ওই লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী হয়েছেন। অন্যদিকে, কংগ্রেস থেকে তৃণমূল হয়ে বিজেপিতে যাওয়া কার্তিক চন্দ্র পালকে এখানে বিজেপির প্রার্থী করা হয়েছে।