স্বাভাবিকভাবেই অনেক ভক্তরাই জানতে চাইছিলেন, কী ভাবে সমস্ত দিক সামাল দিচ্ছেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই নিয়ে এই সময় ডিজিটাল-কে তিনি বলেন, ‘ব্যবসা অন্য লোককে বলেছি যে তুমি সামলাও। আমার স্বামী সামলাচ্ছে, অন্য ছেলেরা সামলাচ্ছে।’
উল্লেখ্য, প্রবাল বসুকে বিয়ে করেছিলেন এই অভিনেত্রী। অতীতে নিজের বিবাহিত জীবন নিয়ে রচনা বলেছিলেন, ‘আমি বিবাহিত। তবে হ্যাপিলি ম্যারেড বলতে যা বোঝায় আমি তা নই। আমার ছেলে বড় হচ্ছে। আমরা চাই না ওকে শুনতে হোক যে বাবা মায়ের ডিভোর্স হয়ে গিয়েছে। আমরা একসঙ্গে না থাকলেও খুব ভালো বন্ধু।’ ছেলের যত্ন নেন স্বামী, তা জানিয়েছিলেন তিনি। ছেলের পরীক্ষার সময় এসে পড়ান, কোনও কোনও দিন একসঙ্গে ঘুরতে যান তাঁরা। হাসিখুশিতেই সেই মুহূর্তগুলি কাটে।
এই মুহূর্তে যখন প্রচারে ব্যস্ত রচনা তখন সেই ‘বন্ধু’-র উপরেই ভরসা করেছেন তিনি, স্পষ্ট জানান এই প্রার্থী। রচনা আরও বলেন, ‘এখন দুই মাস পরিবারে কোনও সময় দিতে পাচ্ছি না। প্রচার হচ্ছে ফার্স্ট প্রায়োরিটি। মানুষের কাছে পৌঁছনো ফার্স্ট প্রায়োরিটি। আমার ছেলে এখন বুঝে গেছে মাকে পাব না।’
কথায় রয়েছে ‘যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে’! আজকাল অন্যান্য ক্ষেত্রের মতো রাজনীতিতেও মহিলাদের দাপট অব্যাহত। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বরাবর মহিলাদের উন্নয়নে কাজ করে এসেছেন বলে মতামত ওয়াকিবহাল মহলের। তৃণমূলের প্রার্থী তালিকায় অন্যতম বড় চমক ছিল রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।