কোন কোন বিষয় করণীয় নয়?
- এই প্রসঙ্গে কলকাতা পুলিশের তরফে যে সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে সেই মোতাবেক-
- আবেগের বশে বিনিয়োগ নয়
- কোনও রকম সঠিক পরিকল্পনা ছাড়া বিনিয়োগ করতে নিষেধ করা হয়েছিল
- হোয়াটসঅ্যাপ বা টেলিগ্রামে আসা সহজ বিনিয়োগের তথ্যগুলির থেকে সাবধান
- প্রয়োজনে অতিরিক্ত বিনিয়োগ থেকে বিরত থাকুন
- ভুয়ো খবরের শিকার হবেন না
- সোশ্যাল মিডিয়াতে উচ্চ রিটার্ন সম্পর্কিত বিজ্ঞাপনগুলির থেকে সাবধান
অনলাইনে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হলে কোন কোন বিষয় করণীয়?
কোনও ব্যক্তি যদি অনলাইনে বিনিয়োগ করতে চান সেক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় তাঁকে মাথায় রাখতে হবে। কলকাতা পুলিশের তরফে বিনিয়োগকারীদের জন্য কয়েকটি টিপস দেওয়া হয়েছে।
- বিনিয়োগের আগে ঝুঁকির বিষয়ে অবগত হতে হবে
- বিনিয়োগের আগে আর্থিক বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিন
- সঠিক পরিকল্পনা সরকারে বিনিয়োগ করুন
- নির্ভরযোগ্য বিনিয়োগের মাধ্যম চয়ন করুন
- বাস্তবসম্মত প্রত্যাশা নিয়ে বিনিয়োগ করুন
- অনলাইনে বিনিয়োগের সময় পরীক্ষিত কৌশল অনুসরণ করুন
উল্লেখ্য, বিনিয়োগ, ব্যবসা সমস্ত ক্ষেত্রেই অনলাইনের দিকে ঝোঁক বাড়ছে। সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে প্রলোভনও। অনলাইনে কম বিনিয়োগ করে অনেক বেশি টাকা লাভের প্রলোভন দেখা যাচ্ছে অহরহ। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে সাধারণ মানুষকে সতর্ক করছেন গোয়েন্দারা।
প্রসঙ্গত, প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে ততই সাইবার প্রতারণার ঘটনাও বাড়ছে। প্রতি মুহূর্তে প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে প্রতারণার নিত্য নতুন ফাঁদ পাতছে প্রতারকরা। আর সেই বিষয়টিকে মাথায় রেখে সাধারণ মানুষকে আরও সচেতন হতে হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
তাঁদের কথায়, ‘অনলাইনে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন অফার বা প্রচারের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা চেষ্টা করছে প্রতারকরা। এই ধরনের প্রচারে অনেক সময় বিভ্রান্ত হয়ে যান অনেকেই। স্বাভাবিকভাবেই তাঁদের সতর্ক করার জন্য এই ধরনের প্রচার চালানো হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায় যাতে তাঁরা কোনও প্রতারণার ফাঁদে পা না দেন।’
তাৎপর্যপূর্ণভাবে, কলকাতা পুলিশের তরফে তাঁদের ফেসবুক পেজ থেকে বিভিন্ন ধরনের ঘটনা প্রসঙ্গে সাধারণ মানুষকে সচেতন করা হয়ে থাকে। সাইবার প্রতারণা ঠেকাতে বিশেষ করে সচেতনতায় যোগ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।