Kalyan Banerjee : মিছিলের মাঝেই তৃণমূলে যোগদান বাম কর্মীদের, শ্রীরামপুরে প্রচার ঝড় কল্যাণের – cpim workers joined tmc in kalyan banerjee rally at srerampur


হুগলি জেলার শ্রীরামপুর কেন্দ্রে এবার জোর লড়াই প্রাক্তন জামাই-শ্বশুরের। তৃণমূলের কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন তাঁর প্রাক্তন জামাই কবীর শঙ্কর বসু। অন্যদিকে, এই কেন্দ্রে সিপিএমের প্রার্থী দীপ্সিতা হালদার। শুরু থেকেই তাই প্রচারে খামতি রাখছেন না তৃণমূল কংগ্রেসের পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। লাগাতার প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। এর মধ্যেই শনিবার তাঁর প্রচারে দেখা গেল, স্থানীয় বেশ কিছু বাম কর্মী, সমর্থককে যোগদান করতে।রিষড়া পুরসভার বাগখালে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে তৃণমূলের পতাকা তুলে নেন বেশ কিছু বাম কর্মীরা। এরপর রিষড়া বাগখাল থেকে বেশকিছু ওয়ার্ড ঘুরে বিধানচন্দ্র কলেজ পর্যন্ত প্রচার বিকালের প্রচার করেন শ্রীরামপুরের তৃণমূল পার্থী। এই দিন তার মিছিলে পা মেলান পরিবহণ মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী, শ্রীরামপুরের বিধায়ক সুদীপ্ত রায় , রিষড়া পুরপ্রধান বিজয় সাগর মিশ্র ও দলীয় কর্মীরা।

রাজ্য জুড়ে লোকসভার প্রচারের মাঝেই খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে রাজ্য থেকে দুই জঙ্গি ধরা পড়ার বিষয়ে। রাজ্য অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছে বলে আক্রমণ শুরু করেছে বিরোধীরা। বিষয়টি নিয়ে এদিন পরিবহণ মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী বলেন, ‘আমাদের রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা মুখ্যমন্ত্রী এতটাই ঠিক রেখেছেন, যে কোনও জঙ্গি বেশি দিন এসে নিরাপদে থাকতে পারবেনা। তাই পুলিশের তৎপরতায় তারা ধরা পড়েছে। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করে দেখেছি এই জঙ্গিদের সঙ্গে বিজেপিদের একটা সম্পর্ক রয়েছে।

Kalyan Banerjee on PM Modi : ‘বেনারস কেন? এখান থেকেই প্রধানমন্ত্রী কনটেস্ট করুন’ মন্তব্য কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের

তাঁর দাবি, জঙ্গিরা এসে আশ্রয় নিচ্ছে কোথায়? শুভেন্দু অধিকারী যেখানে রাজনীতি করেন সেই কাঁথিতে। অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গে জঙ্গি ঢুকিয়ে পশ্চিমবঙ্গের আইন শৃঙ্খলাকে নষ্ট করার একটা চক্রান্ত আছে কিনা সেটাও তদন্ত হওয়া উচিত। বিষয়টি নিয়ে শুভেন্দু অধিকারীর দিকে অভিযোগের আঙুল তুলে ধরেন তিনি।

Kalyan Banerjee : ‘সময় আছে, দাঁড়িয়ে পড়ুন’, মোদীকে বাংলা থেকে লড়ার চ্যালেঞ্জ কল্যাণের
অন্যদিকে, জাতীয় রাজনীতিতে জেপি নাড্ডার একটি মন্তব্য নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। বিজেপির সর্ব ভারতীয় সভাপতি বলেছেন, সারা দেশে কোনও আঞ্চলিক দল থাকবে না।এই প্রসঙ্গে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, কোনও আঞ্চলিক দলকে শেষ করার ক্ষমতা জাতীয় দলের হয়নি। আঞ্চলিক দলগুলো সাফল্য পাচ্ছে কী করে কারণ জাতীয় দলগুলোর ব্যর্থতার জন্য।’ তাঁর কথায়, জাতীয় দলের ব্যর্থতার জন্যই আঞ্চলিক দলগুলোকে গ্রহণ করছে মানুষ।ওদের অহংকার বিজেপি দলটাকে শেষ করে দেবে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *