এদিকে ওই চান্দামারিতেই তৃণমূল – বিজেপির সংঘর্ষকে ঘিরেও ছড়িয়েছে উত্তেজনা। উভয় পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে ইট পাটকেল ছুড়ছে বলে অভিযোগ। ইটের আঘাতে এক তৃণমূল কর্মীর মাথা ফেটেছে বলেও অভিযোগ উঠছে।
এদিকে কোচবিহারের রাজাখরায় তৃণমূলের ক্যাম্প অফিসে ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। একইসঙ্গে জেলার তুফানগঞ্জে তৃণমূলের কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে গেরুয়া শিবিরের বিরুদ্ধে। যদিও সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে ভারতীয় জনতা পার্টি। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ওই জায়গায় পৌঁছে পুলিশ। আবারা দিন হাটায় এক বিজেপি নেতার বাড়ির সামনে থেকে উদ্ধার হয়ে বোমা। গতকাল রাতের অন্ধকারেই কেউ বা কারা এসে বোমা রেখে গিয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ। বিষয়টি নির্বাচন কমিশনকে জানান হচ্ছে বলে বিজেপির তরফে জানা গিয়ছে।
অন্যদিকে কোচবিহারের তুফানগঞ্জের আ্নাদরান ফুলবাড়ি ২ -এর ৫৯ নম্বর বুথে বিজেপির গুন্ডারা ভোটারদের ভোটদানে বাধা দিচ্ছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে বিজেপির পক্ষ থেকে। তৃণমূলের পক্ষে থেক সোশ্যাল মিডিয়াতেও তুলে ধরা হয়েছে বিষয়টি। সোশ্যাল মিডিয়ায় তৃণমূলের প্রশ্ন, ‘এই সবের মধ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী কোথায়? গণতন্ত্র অবরোধের মধ্যে রয়েছে এবং ECI-এর এগিয়ে আসার ও প্রতিটি নাগরিকের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করার সময় এসেছে!’
