ফিরদৌস শামীম আরও বলেন, ‘গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম এবং দশম শ্রেণি, একাদশ, দ্বাদশ শ্রেণির নিয়োগ প্রক্রিয়া পুরোপুরি বাতিল করা হয়েছে। বেতন ফেরত দিতে বলা হয়েছে। DI-দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এই বিষয়ে নজর রাখতে।’
প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক, বিভিন্ন স্তরে নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযোগের ভিত্তিতে হাইকোর্টের নির্দেশে বহু মামলার তদন্ত করছে CBI এবং ED। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ২০১৬ সালে এসএসসির নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে শিক্ষক নিয়োগ এবং একই বছরে স্কুলে তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগে দুর্নীতির মামলা। সোমবার সেই মামলাতেই রায় জানাল হাইকোর্ট।
এদিন রায়কে কেন্দ্র করে কোনওভাবেই যাতে হাইকোর্ট চত্বরে গোলমাল না বাঁধে সেই জন্য আঁটসাঁট নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছিল। কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থায় মুড়ে ফেলা হয়েছিল হাইকোর্ট চত্বর।
গত পাঁচ ডিসেম্বর থেকে কমপক্ষে ২৫ দিন ধরে এই মামলাগুলির শুনানি হয়। প্রায় ৩০ লাখ আবেদনকারী চাকরি বিভাগে পরীক্ষা দেয়। মামলার শুনানি চলকালীন আদালতের পর্যবেক্ষণ, সমস্ত বিভাগ মিলিয়ে প্রায় ২২ হাজার নিয়োগের বিষয়ে প্রতারণা হয়ে থাকলেও সমস্ত মিলিয়ে প্রায় ২২ হাজার নিয়োগ হলেও প্রতারণা যদি হয় সেক্ষেত্রে ওই ৩০ লাখ চাকরিপ্রার্থী যাঁরা অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের সকলের সঙ্গে হয়েছে।