মামলাকারীদের আইনজীবী ফিরদৌস শামিম মঙ্গলবার দাবি করেছিলেন, প্রশ্ন ভুল যে ছিল সেই বিষয়ে নিশ্চিত। কী ভাবে ভুল প্রশ্নের নম্বর পরীক্ষার্থীরা পেতে পারবেন, সেই বিষয়টিই এখন দেখার।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের TET নিয়েও বিস্তর ‘বিতর্ক’ তৈরি হয়। এই পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে ২০১৬ সালের প্রাথমিকে নিয়োগ করা হয়েছিল। এই নিয়ে দুর্নীতি নিয়ে এখনও আদালতে মামলা চলছে। সেখানে ৬টি প্রশ্ন ভুলের প্রসঙ্গ উঠে আসে। এই নিয়ে বিস্তর আইনি লড়াই চলেছিল। এরপর যে প্রশ্নগুলি ভুল ছিল সমস্ত চাকরিপ্রার্থীকেই সেই প্রশ্নগুলির উপর ভিত্তি করে নম্বর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত।
চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ TET-এ প্রশ্ন ‘ভুল’ নিয়ে কটাক্ষ ছুড়ে দিয়েছেন। তাঁদের দাবি, ‘২০১৪ থেকে শুরু করে ২০২২-এর মধ্যে যে কটি TET হয়েছে সেখানে প্রশ্ন ভুল নিয়ে মামলা হয়েছে।’ এরই মধ্যে ২০১৭ সালের TET পরীক্ষা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার এই নির্দেশ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, সোমবার SSC নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার জনের চাকরি বাতিল করার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। যদিও এই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার কথা বলেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন।