প্রতিদিনের মতো শুক্রবারও সুন্দরবনের ইছামতী নদীতে মাছ ধরতে বেরিয়েছিলেন মৎস্যজীবীরা। কিন্তু, এদিন ভাগ্য প্রসন্ন ছিল তাঁদের। প্রায় বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া চাকুল মাছ এদিন ধরা পড়ে মৎস্যজীবীদের জালে। শুধু তাই নয়, এই মাছটি ব্যাপক দামে বিক্রি হয়েছে।উত্তর ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ইছামতী নদীতে পাওয়া গিয়েছে বিশাল আকারের চাকুল মাছ। এই মাছ দেখার জন্য ভিড় জমায় সাধারণ মানুষ। সাধারণত এত বড় এবং ভিন্ন আকারের মাছ দেখা যায় না। আর তাই মাছটিকে দেখার জন্য় ভিড় জমান স্থানীয় বাসিন্দারা। এই বিশাল আকারে চাকুল মাছ এই বাজারে নিয়ে যাওয়া হয় ভ্যান রিক্সায়। মাছটি দেখতে যেমন দৈত্যাকারের তেমনই অদ্ভূতও। গায়ে আঁতের আস্তরণ নেই। গোল আকারের দেখতে মাছটি। বাঁশ বেঁধে মাছটি নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।
এলাকার মৎস্যজীবীরা হিঙ্গলগঞ্জের মৎস্য আড়তে মাছটিকে নিয়ে যায়। সেখানে ওজন করে দেখা যায় মাছটি মোট ৮১ কেজির। যা বিক্রি হয় ৩৫০ টাকায়। মাছটি প্রায় ৫ হাত লম্বা এবং ৪ হাত চওড়া। এই মাছটি ধরা পড়েছে মৎস্যজীবীর জালে। এই রকম মাছ সচরাচর দেখা যায় না। একটি মাছের দামই উঠেছে ২৮ হাজার ৩৫০। স্বাভাবিকভাবেই হাসি ফুটেছে মৎস্য জীবীদের ঠোঁটে।
এক মৎস্যজীবীর কথায়, ‘এই ধরনের মাছ এখন আর জালে ওঠে না। চাকুল মাছ বিলুপ্ত প্রায়। এদিন ভাগ্য প্রসন্ন ছিল। তাই মাছটি ধরা দিয়েছে জালে। স্বাভাবিকভাবেই সাধারণ মানুষের একটা কৌতুহল তো ছিল ঠিকই। স্বাভাবিকভাবেই এদিন ভিড় করেন সাধারণ মানুষ। মৎস্যজীবীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যান মাছ ধরতে। এই সময় সেভাবে লাভও হচ্ছিল না। কিন্তু, সংসারের দায়িত্ব সকলের রয়েছে। এই মাছ বেশ ভালো টাকায় বিক্রি হওয়ায় অনেকেই লাভের মুখ দেখেছেন।’
এলাকার মৎস্যজীবীরা হিঙ্গলগঞ্জের মৎস্য আড়তে মাছটিকে নিয়ে যায়। সেখানে ওজন করে দেখা যায় মাছটি মোট ৮১ কেজির। যা বিক্রি হয় ৩৫০ টাকায়। মাছটি প্রায় ৫ হাত লম্বা এবং ৪ হাত চওড়া। এই মাছটি ধরা পড়েছে মৎস্যজীবীর জালে। এই রকম মাছ সচরাচর দেখা যায় না। একটি মাছের দামই উঠেছে ২৮ হাজার ৩৫০। স্বাভাবিকভাবেই হাসি ফুটেছে মৎস্য জীবীদের ঠোঁটে।
এক মৎস্যজীবীর কথায়, ‘এই ধরনের মাছ এখন আর জালে ওঠে না। চাকুল মাছ বিলুপ্ত প্রায়। এদিন ভাগ্য প্রসন্ন ছিল। তাই মাছটি ধরা দিয়েছে জালে। স্বাভাবিকভাবেই সাধারণ মানুষের একটা কৌতুহল তো ছিল ঠিকই। স্বাভাবিকভাবেই এদিন ভিড় করেন সাধারণ মানুষ। মৎস্যজীবীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যান মাছ ধরতে। এই সময় সেভাবে লাভও হচ্ছিল না। কিন্তু, সংসারের দায়িত্ব সকলের রয়েছে। এই মাছ বেশ ভালো টাকায় বিক্রি হওয়ায় অনেকেই লাভের মুখ দেখেছেন।’
আবেগে আপ্লুত মৎস্যজীবীরাও। তাঁদের কথায়, ‘এই ধরনের একটা মাছ জালে উঠলেই সারাদিনের পরিশ্রম সার্থক হয়। দুটো পয়সার মুখ দেখতে পাই।’ ক্রেতাদের মধ্যেও এই মাছ নিয়ে বিস্তর আগ্রহ দেখা যায়।
এক ক্রেতা বলেন, ‘চাকুল মাছ সাধারণত পাওয়া যায় না। ফলে এই মাছ দেখার জন্য অনেকে ভিড় জমিয়েছেন। একই সঙ্গে মাছটির দাম রুইয়ের থেকে সামান্য বেশি। কিন্তু, কবে তা আর বাজারে পাব জানি না। তাই অত সাতপাঁচ না ভেবে কিনেই ফেললাম।’