Ankita Lokhande: ‘শর্টস পরে মন্দিরে কেন!’ কট্টরবাদীদের হুমকির মুখে অঙ্কিতা…


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: পোশাকের কারণে প্রায়শই কটাক্ষের মুখে পড়েন তারকা। জামার সাইজ ছোট হোক বা বড়, সবেতেই আপত্তি থাকে একদল নেটিজেনের। এবার সেরকমই কটাক্ষের মুখে পড়লেন অঙ্কিতা লোখন্ডে (Ankita Lokhande)। অঙ্কিতা মন্দির থেকে বেরনোর সময় পাপারাৎজির ক্যামেরাবন্দি হন। অঙ্কিতা কেন মন্দিরে শর্টস পরে যান, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন কিছু কট্টরবাদী। 

আরও পড়ুন- Aishwarya Rai Bachchan: ভাঙা হাতেই কানের রেড কার্পেটে ‘ট্রেন্ডসেটার’ ঐশ্বর্য , প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটপাড়া…

ইন্টারনেটে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে অঙ্কিতাকে দেখা যায়, একটি ওভারসাইজড টি-শার্ট এবং শর্টস পরে। যখন প্যাপরা তাকে ঘিরে ফেলে এবং তার হাতের আঘাত সম্পর্কে জানতে চায়, তখন অভিনেত্রীকে বলতে শোনা যায়, “আরে জানে দো ইয়ার, মন্দির আই হুঁ মে” যার বাংলা তর্জমা ‘আমায় যেতে দাও, আমি মন্দিরে এসেছি’।

তিনি প্যাপদের জন্য পোজ দিতেও অনিচ্ছুক বলে মনে হচ্ছিল এবং তাঁর গাড়িতে বসার সময় তাঁর মুখ ক্যামেরা থেকে ঢেকে রাখার চেষ্টা করছিলেন তিনি। ভিডিয়োটি সহজেই ভাইরাল হয়ে যায় নেটপাড়ায়। সেখানেই নেটিজেনরা প্রশ্ন করেন, ‘মন্দিরে এমন পোশাক পরে কেন আসেন?’ আরেক ব্যক্তি লেখেন, ‘শর্টস পরে মন্দিরে?’ পাশাপাশি অনেকেই লেখেন, ‘পাপারাজ্জি দেখে এত ওভার অ্যাক্টিং করছেন কেন?’

আরও পড়ুন- Rakhi Sawant Hospitalised: ‘জরায়ুতে টিউমার, চিকিৎসকের অনুমান ক্যানসারে আক্রান্ত রাখি’, দাবি প্রাক্তন স্বামী রীতেশের…

সম্প্রতি বিগবসে নজর কাড়েন অভিনেত্রী। সেখানে অঙ্কিতা ও ভিকির সম্পর্ক নিয়েও নানা প্রশ্ন ওঠে। বিয়ের পর স্বামী ভিকি জৈনের সঙ্গে বিগ বস ১৭-তে যান অঙ্কিতা লোখন্ডে। বিগ বসের ঘরে অঙ্কিতা এবং ভিকির ব্যবহার নিয়ে তাঁরা একের পর এক কটাক্ষের মুখে পড়তে শুরু করেন। যদিও দর্শক এগিয়ে আসে অঙ্কিতার সাপোর্টেই। শুধু তাই নয়, বিগ বসের ঘর থেকে বেরনোর পর থেকেই অঙ্কিতার ব্যবহার একেবারে পালটে গিয়েছে বলেও কটাক্ষ করেন অনেকে। 

 (দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *