প্রেমঘটিত বচসার জেরে অশান্তি। থামাতে গিয়ে গ্রামবাসীদের একাংশের দ্বারা আক্রান্ত হতে হল পুলিশকে। এক এএসআই সহ আরও দুজন বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ। এর মধ্যে দু’জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ঘটনা বীরভূম জেলার মল্লারপুর এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রেমঘটিত বচসার জেরে একটি ঝামেলার সূত্রপাত হয় বৃহস্পতিবার সকালে। মল্লারপুর থানার অন্তর্গত পাথাই গ্রামে শুরু হয় অশান্তি। সেখানে দুটি পরিবারের মধ্যে ঝামেলা চলছিল। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় মল্লারপুর থানার পুলিশ। অভিযোগ, সেই সময় পুলিশের উপর দুইপক্ষ মিলে হামলা করে। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ সুপার রাজ নারায়ণ মুখোপাধ্যায়কে ফোন করা হলেও তিনি এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বাঁশ ও লাঠি নিয়ে পুলিশের উপর চড়াও হয় গ্রামবাসীদের একাংশ। কয়েকজন পুলিশ কর্মীকে মেরে রক্তাক্ত করে দেওয়া হয় অভিযোগ। যাঁদের মধ্যে দুই জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। পুলিশ সূত্রে খবর, সকালে প্রেমঘটিত বচসার জেরে এই গ্রামে উত্তেজনা তৈরি হয়। মারধর করা হয় এক যুবককে। তার খবর পেয়েই তড়িঘড়ি সেখানে পৌঁছয় মল্লারপুর থানার পুলিশ। আর তখনই উত্তপ্ত দুই পক্ষের লোকজন লাঠি বাঁশ নিয়ে চড়াও হয় পুলিশ কর্মীদের ওপর।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বাঁশ ও লাঠি নিয়ে পুলিশের উপর চড়াও হয় গ্রামবাসীদের একাংশ। কয়েকজন পুলিশ কর্মীকে মেরে রক্তাক্ত করে দেওয়া হয় অভিযোগ। যাঁদের মধ্যে দুই জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। পুলিশ সূত্রে খবর, সকালে প্রেমঘটিত বচসার জেরে এই গ্রামে উত্তেজনা তৈরি হয়। মারধর করা হয় এক যুবককে। তার খবর পেয়েই তড়িঘড়ি সেখানে পৌঁছয় মল্লারপুর থানার পুলিশ। আর তখনই উত্তপ্ত দুই পক্ষের লোকজন লাঠি বাঁশ নিয়ে চড়াও হয় পুলিশ কর্মীদের ওপর।
কোনওক্রমে সেখান থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় পালিয়ে বাঁচেন পুলিশ কর্মীরা । পরে ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। আহত পুলিশ কর্মীদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে মল্লারপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে। সেখানে তাঁদের চিকিৎসা চলছে। ঘটনার পর থেকেই গ্রাম পুরুষশূন্য হয়ে গিয়েছে বলে খবর। তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ।
গত কয়েক মাস পুলিশ কর্মীদের মারধর করার ঘটনা ঘটেছে একাধিকবার। কয়েকদিন আগেই দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় বারুইপুর থানা এলাকায় পুলিশ কর্মীরা আক্রান্ত হন। মোট ১২-১৩ জন পুলিশ আক্রান্ত বলে অভিযোগ করা হয়। শাবল, লাঠি নিয়ে তাড়া করে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। গ্রামে মাদক উদ্ধার করতে গিয়ে পুলিশ কর্মীদের গ্রামবাসীদের আক্রমণের মুখে পড়তে হয়।