যদিও এই প্রসঙ্গে মার্শাল টুডু বলেন, ‘সংগঠনের তরফে বহিষ্কারের কোনও চিঠি এখনও পাইনি। আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে। আমার জয়ের পর সাংগঠনিক নিয়মে ওই পদ ছাড়তেই হত। এমন অনেক জনপ্রতিনিধি আছেন যারা নির্বাচনে জয়ী হয়ে আসার পর এই অরাজনৈতিক সংগঠনের পদ ছেড়েছেন। জনপ্রতিনিধি হিসেবে কার্যকালের মেয়াদ শেষে করে তাঁরা ফের সংগঠনে ফিরেও এসেছেন।’
মার্শাল বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন সামাজিক সংগঠনে কাজ করে এসেছি। কিন্তু, একটা বিষয় লক্ষ্য করেছি বিভিন্ন দাবি দাওয়ার জন্য আমাদের বিধায়কদের কাছেই যেতে হয়। কিন্তু, আমরা এই চেষ্টা করিনি যে যদি নিজেরাই সেই জায়গায় যায় সেক্ষেত্রে আমরাই সেই সুযোগ সুবিধাগুলি মানুষকে দিতে পারব। তাই আজ আমি এই রাস্তায় নেমেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যতই ডেপুটেশন দিই জনপ্রতিনিধিরা সেগুলোই পূরণ করেন যেখানে তাঁদের স্বার্থ থাকে। তবে আমাকে বহিষ্কার করা হয়নি। আমাকে অন্তত জানানো হয়নি। কোনও মিটিং মিছিলেও ডাকা হয়নি।’
মার্শালের দাবি, তাঁর নামে অপপ্রচার করছেন অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতারা। তাঁর কথায়, ‘আমি জয়ের জন্য নেমেছি তা ওরা জানে। আর সেই জন্যই আমার নামে অপপ্রচার করছে। আমি আজ থেকে নয়, দীর্ঘ সময় ধরে প্রচার করছি।’
যদিও তাঁকে বহিষ্কার করার দাবি করা হয়েছে সংগঠনের তরফে। উল্লেখ্য, ২৫ মে বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন। বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী অরূপ চক্রবর্তী এবং বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকার।