
তাঁর কথায়, ‘সন্দেশখালিতে যা হয়েছে তা বিচ্ছিন্ন ঘটনা। বিজেপি এ নিয়ে রাজনীতি করছে। তারপর একের পর এক ভিডিয়ো এবং অডিয়ো ভাইরাল হয়ে বিরোধীদের মুখোশ খুলে গিয়েছে।’ পাশাপাশি হাজি নুরুল মনে করিয়ে দিচ্ছেন, বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের আওতায় সাতটি বিধানসভা রয়েছে। শুধু সন্দেশখালি বিধানসভার ফলাফল দিয়ে বসিরহাটের ভাগ্য নির্ধারিত হবে না।
পাশাপাশি, নুরুল আত্মবিশ্বাসী সন্দেশখালিতেও দল ভালো ফল করবে। তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকেই দলে আছেন নুরুল। ২০১৬ থেকে তিনি দু’দফায় হাড়োয়া বিধানসভা থেকে জিতে বিধায়ক হন। ২০০৯ থেকে ২০১৪ হাজি নুরুল বসিরহাটের তৃণমূল সাংসদ ছিলেন। সাংসদ থাকাকালীন ২০১০ সালে দেগঙ্গায় গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনায় নাম জড়িয়েছিল নুরুলের। নুরুলের বিরুদ্ধে এফআইআরও হয়েছিল। তবে সে সব এখন অতীত।
দ্বিতীয় বার বসিরহাট লোকসভায় প্রার্থী হয়েই প্রচারে নেমে পড়েন নুরুল। তবে বাধ সেধেছে তাঁর শরীর। বেশ কিছুদিন ধরেই তিনি অসুস্থ। গরমের মধ্যে সকালের দিকের প্রচার এড়িয়ে নুরুল বিকেলের প্রচারেই বেশি নজর দিচ্ছেন। মঞ্চে ভাষণ দেওয়ার সময়েও তাঁকে বসেই কথা বলতে হচ্ছে। তবে এ সব নিয়ে বেশি ভাবছেন না। নুরুলের কথায়, ‘বসিরহাটের মানুষ আমাকে আগেও আশীর্বাদ করেছেন। এ বারও আমার পাশে থাকবেন।’