জানা গিয়েছে, চেতলা থানার অন্তর্গত এলাকার দুই বাসিন্দা বছর ২৪ এর রাহুল মণ্ডল ও বছর ২৬ এর সুদীপ্ত মাইতি, এই দুই জনকে প্রথম থেকে সন্দেহভাজনের তালিকায় রেখেছিল চেতলা থানার পুলিশ আধিকারিকেরা। বেশ কিছু সন্দেহের কারণে ঠাকুরপুকুর থানা সংলগ্ন এলাকা অর্থাৎ ডায়মন্ড হারবার রোড ও বাকরাহাট রোডের ক্রসিংয়ে এই ২ ব্যক্তিকে সার্চ করা হয়।
তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় ভারতীয় মুদ্রার মোট ৬ লাখ ৭১ হাজার টাকা। পুলিশ আধিকারিকরা ঘটনাস্থলেই তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন এই টাকার উৎসের বিষয়ে। এত বিপুল পরিমাণের টাকা নিজেদের কাছে কেন রাখা? এই প্রশ্নের যথাযথ উত্তর না দিতে পারেনি ধৃত দুই ব্যক্তি। যথাযথ নথি দেখাতে না পারায় এই দুই ব্যক্তিকে ঠাকুরপুকুর থানা সংলগ্ন এলাকা থেকে গ্রেফতার করে চেতলা থানার পুলিশ।
পুলিশ সূত্রের খবর, ভারতীয় মুদ্রার এই ৬ লাখ ৭১ হাজার টাকার মধ্যে ৫০০ টাকার ১৪ টি বান্ডিল (প্রতিটি বান্ডিলে ৫০০ টাকার ১০০ টি এবং একটি বান্ডিলে ৫০০ টাকার ৪২ টি নোট) ছিল। পুরো টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ।
অন্যদিকে, ভোটের মুখে বড়বাজার থানার অন্তর্গত এলাকা থেকে প্রায় ৪০ লাখ টাকা উদ্ধার করছেন পুলিশ আধিকারিকেরা। এই ঘটনায় আটক করা হয়েছে বড়বাজার থানার তরফ থেকে ১ ব্যক্তিকে। গতকাল গভীর রাতে নাকা চেকিংয়ের সময় টাকা উদ্ধার হয়। টাকা উদ্ধার করে স্ট্যাটিক সারভেলেন্স টিম । যেহেতু কোন একটি থানা ১০ লাখ টাকার উপরে উদ্ধার হলে রাখতে পারেনা তাই এই টাকা IT-র হাতে তুলে দিয়েছে বড়বাজার থানার পুলিশ।