জল সংকটে ভুগছে শিলিগুড়ি। জল কেনার জন্য লম্বা লাইন বিভিন্ন দোকানে। পরিস্থিতি সামাল দিতে জল বিতরণ করছে পুরসভাও। এমনকী পুরসভার মেয়রকে খোদ জলের পাউচ বিতরণ করতে দেখা গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আগামীকাল শনিবার থেকে জলের অভাব অনেকটাই মিটবে বলে আশাবাদী মেয়র গৌতম দেব।শুক্রবার এক সাংবাদিক বৈঠকে মেয়র গৌতম দেব জানান, শুক্রবার ২-৩ লাখ জলের পাউচ দেওয়া হবে। জলের ট্যাঙ্কার ২৯ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ করা হচ্ছে। এছাড়া থাকছে মোবাইল ট্রিটমেন্ট ওয়াটার প্ল্যান্ট। সেইগুলি জলের পাউচ বানাবে। বিভিন্ন জায়গায় দিনভর জলের ট্যাঙ্কার থাকবে বলেও জানান মেয়র। শনিবার থেকে জলের অভাব অনেকটাই কমবে বলে আশাবাদী মেয়র। গোটা বিষয়টি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে একাধিকবার কথা হয়েছে বলেও এদিন জানিয়েছেন গৌতম দেব।
প্রসঙ্গত, গত দিন দুয়েক ধরে পানীয় জলের সমস্যায় ভুগছে শিলিগুড়ির মানুষ। ২ জুন পর্যন্ত এই সমস্যা চলতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে। যে কারণে বৃহস্পতিবার থেকেই ট্যাঙ্কার ও পাউচের মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকায় পানীয় জলের চাহিদা মেটানো হচ্ছে। যদিও তাতে খুব একটা সমস্যার সমাধান হয়নি বলেই অভিযোগ শহরের একটা অংশের মানুষের। এই অবস্থায় পানীয় জল কিনেও খেতে হচ্ছে অনেককে। ফলে বিভিন্ন দোকানের সামনে জল কেনার জন্য লম্বা লাইন দেখা গিয়েছে। এদিন সকালে ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড (নিজের ওয়ার্ড) ঘুরে দেখেন মেয়র গৌতম দেব। ওয়ার্ডের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে নিজে হাতে জলের পাউচ বিলি করছেন তিনি। এছাড়াও জল পেতে যাতে মানুষের কোনও সমস্যা না হয়, সেই দিকটিও খতিয়ে দেখেন মেয়র।
প্রসঙ্গত, গত দিন দুয়েক ধরে পানীয় জলের সমস্যায় ভুগছে শিলিগুড়ির মানুষ। ২ জুন পর্যন্ত এই সমস্যা চলতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে। যে কারণে বৃহস্পতিবার থেকেই ট্যাঙ্কার ও পাউচের মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকায় পানীয় জলের চাহিদা মেটানো হচ্ছে। যদিও তাতে খুব একটা সমস্যার সমাধান হয়নি বলেই অভিযোগ শহরের একটা অংশের মানুষের। এই অবস্থায় পানীয় জল কিনেও খেতে হচ্ছে অনেককে। ফলে বিভিন্ন দোকানের সামনে জল কেনার জন্য লম্বা লাইন দেখা গিয়েছে। এদিন সকালে ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড (নিজের ওয়ার্ড) ঘুরে দেখেন মেয়র গৌতম দেব। ওয়ার্ডের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে নিজে হাতে জলের পাউচ বিলি করছেন তিনি। এছাড়াও জল পেতে যাতে মানুষের কোনও সমস্যা না হয়, সেই দিকটিও খতিয়ে দেখেন মেয়র।
পরে সাংবাদিক বৈঠকে মেয়র বলেন, ‘৩০ মে আমরা ১ লাখ জলের পাউচ বিতরণ করেছি। ৩১ মে সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ৩৫ হাজার জলের পাউচ বিতরণ করা হয়েছে। রাতের মধ্যে ২ থেকে ৩ পাউচ বিতরণ করতে পারব।’ মেয়র আরও বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে গতকাল (বৃহস্পতিবার) ৩-৪ বার আমার যোগাযোগ হয়েছে ও কথা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে রাজ্য সরকার সমস্ত বিভাগ যারা এর সঙ্গে যুক্ত তারা কলকাতা থেকে সরাসরি সহায়তা দিচেছ। পিএইচই দফতের সঙ্গে আমরা বৈঠকও করেছি।’ এদিকে জল সংকট ইস্যুতে সিপিএম-এর পর এবার বিক্ষোভ দেখাল বিজেপিও। শিলিগুড়ি পুরসভার সামনে শুক্রবার বিক্ষোভ দেখান বিজেপি কর্মী সমর্থকেরা।