মহম্মদ সেলিম,’এক্সিট পোলে বিশ্বাস করি না’, সাফ কথা সেলিমের – lok sabha election cpim candidate md salim has said that they do not believe in exit poll


সপ্তম দফার নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ার পরেই প্রকাশ্যে এসেছে একের পর এক বুথ ফেরৎ সমীক্ষার রিপোর্ট। আর সেই এক্সিট পোলে কারও তরফে বাম-কংগ্রেসের সম্ভাব্য প্রাপ্ত আসনের সংখ্যা রাখা হয়েছে শূন্য। কোনও সমীক্ষায় আবার ৩ দেওয়া হয়েছে। কোনও সমীক্ষা আবার বাম-কংগ্রেসের আসন সমঝোতা ১-৩টি আসন পেতে পারে বলে মনে করছে। তবে সেই সমস্ত বুথ ফেরত সমীক্ষাকে একেবারেই গুরুত্ব দিচ্ছে না সিপিএম।সুষ্ঠু গণনার দাবিতে সোমবার মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে একটি ডেপুটেশন দেওয়া হয় সিপিএম-এর তরফে। প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন সিপিএম-এর রাজ্য সম্পাদক তথা মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রের প্রার্থী মহম্মদ সেলিম, দমদম কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সুজন চক্রবর্তী, শ্রীরামপুরের সিপিএম প্রার্থী দীপ্সিতা ধর, তমলুকের সিপিএম প্রার্থী সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়, ডায়মন্ড হারবারের সিপিএম প্রার্থী প্রতীক উর রহমান, ব্যারাকপুরের সিপিএম প্রার্থী দেবদূত ঘোষ সহ আরও অনেকে।

সেখানে মহম্মদ সেলিমকে বুথ ফেরত সমীক্ষা সংক্রান্ত প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা এক্সিট পোল করি না। আমরা এতে বিশ্বাস করি না। আমরা ভোটে লড়েছিলাম, যে সমস্ত অপদার্থরা সংসদে রয়েছেন, তাঁদের এক্সিট ডোর (বাইরের দরজা) দেখানোর জন্য।’

কী বলেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়?

এর আগে এক্সিট পোলের রিপোর্ট নিয়ে মুখ খুলতে দেখা গিয়েছে তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। এক্সিট পোলের সমীক্ষা রিপোর্ট সামনে আসার পরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পালটা প্রশ্ন তোলেন, ‘সংবাদমাধ্যম কী করে বলে দিচ্ছে, ওই আসনে ও জিতবে, অমুক আসনে কে জিতবে, কত টাকার বিনিময়ে? আমি এই সংবাদমাধ্যমের হিসেব মানি না। কর্মীদের বলব শক্ত থাকতে। গণনা ভাল করে করতে। যা দেখিয়েছে সংবাদমাধ্যম, তার দ্বিগুণ পাব। প্রত্যেকটা আসন আমরা জিতব।’

এই বিষয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও বলেন, ‘আমি কোনও নম্বরে যাব না। কিন্তু একটা কথা বলতে পারি, আমরা যে ভাবে মাঠে নেমে কাজ করেছি, লোকের চোখ দেখেছি, তাতে কখনও মনে হয়নি যে, মানুষ আমাদের ভোট দেবে না।’ মমতার আরও সংযোজন, ‘আমি আগে ফল দেখব, ফল দেখে হিসেব করব। আমাদেরও একটা অঙ্ক আছে। আমরা চেষ্টা করব, আরও আঞ্চলিক দল যেন আমাদের সঙ্গে আসে।’ আর এবার কার্যত তেমনই কথা শোনা গেল মহম্মদ সেলিমের মুখে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *