আশানুরূপ ফল হয়নি বাংলায়। টার্গেট থেকে অনেকটাই দূরে রাজ্য বিজেপি। এর মাঝেও বাংলা থেকে মন্ত্রী হচ্ছেন দুই সাংসদ। মতুয়া সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি বনগাঁর সাংসদ শান্তনু ঠাকুর এবং বালুরঘাট কেন্দ্রের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার তৃতীয় মোদী সরকারের মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেলেন।নিশীথ প্রামাণিক থেকে ডঃ সুভাষ সরকার একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর হার হয়েছে এবারের লোকসভা নির্বাচনে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবে জিতেছেন শান্তনু ঠাকুর। এবারেও তাঁকে বনগাঁ কেন্দ্র থেকে দাঁড় করানো হয়েছিল। বিশেষত, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন চালু হওয়ার পর থেকেই তাঁর জয় নিয়ে আশাবাদী ছিল বিজেপি। নিরাশ করেননি তিনি। ফলত, তাঁর মন্ত্রিসভায় জায়গা পাওয়াটা অনেকটাই নিশ্চিত ছিল।
অন্যদিকে, বালুরঘাট কেন্দ্র থেকে এবারও জিতে এসেছেন রাজ্য বিজেপির ক্যাপ্টেন সুকান্ত মজুমদার। কান ঘেঁষে জিতে আসেন তিনি। ব্যবধান অনেকটাই কমেছে। গতবার প্রায় ৩৩ হাজার ব্যবধানে জিতেছিলেন তিনি।
অন্যদিকে, বালুরঘাট কেন্দ্র থেকে এবারও জিতে এসেছেন রাজ্য বিজেপির ক্যাপ্টেন সুকান্ত মজুমদার। কান ঘেঁষে জিতে আসেন তিনি। ব্যবধান অনেকটাই কমেছে। গতবার প্রায় ৩৩ হাজার ব্যবধানে জিতেছিলেন তিনি।
এবার সেই ব্যবধান কমে এসে ১০,৩৮৬ তে। যদিও, তাঁকে এবার রাজ্য সভাপতি পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হতে পারে, এরকম একটি সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল। এবার তাঁকেও নিজের ক্যাবিনেটে নিলেন নরেন্দ্র মোদী। স্বাভাবিকভাবেই, রাজ্য সভাপতি পদে এবার অন্য কাউকে দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এর আগে ২০১৪ সালে দুইজনকে প্রতিমন্ত্রী করা হয়েছিল। আলিপুরদুয়ারের সাংসদ জন বার্লা, নিশীথ প্রামাণিক, সুভাষ সরকারকে মন্ত্রী করা হয়েছিল। প্রতিমন্ত্রী করা হয় রায়গঞ্জের সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরীকেও। বাবুল সুপ্রিয়কে মন্ত্রী করা হলেও পরে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়। ২১ বিধানসভা নির্বাচনের পর তিনি তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেন।