পুলিশ সূত্রে খবর, সিসিটিভি ফুটেজ দেখে গুলি চালানো ব্যক্তিকে শনাক্ত করা গিয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আইয়ুব গাজি। তার অতীতেও ‘ক্রিমিনাল রেকর্ড’ রয়েছে। তার খোজ করছে পুলিশ। কী কারণে এই হামলা, তা স্পষ্ট নয়। এই ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে।
একটি গুলি ওই তৃণমূল কর্মীর ডান কোমরের পাশে লেগেছে বলে জানা গিয়েছে। স্থানীয়রা তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। প্রথমে বসিরহাট জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল তাঁকে। জানা গিয়েছে, আলতাফের শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে আরজিকর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
ঘটনার জেরে রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
এই ঘটনায় বিজেপির দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছে তৃণমূল। যদিও যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি। ঘটনার প্রেক্ষিতে বসিরহাট অঞ্চল সভাপতি আবদার রহমান মণ্ডল দাবি করেন, ‘এই ঘটনার নেপথ্যে হাত রয়েছে বিরোধীদের।’ যদিও ঘটনায় বিজেপির বসিরহাট সাংগঠনিক জেলার যুব মোর্চার সভাপতি পলাশ দাস বলেন, ‘এই ঘটনায় রাজনৈতিক দলের কোনও যোগ নেই।’ দোষীদের খুঁজে বার করে শাস্তি দেওয়ার জন্য পুলিশের উপযুক্ত পদক্ষেপ করা উচিত বলে জানান তিনি।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। কে বা কারা এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে বসিরহাট থানার পুলিশ। ঘটনাস্থলে বিরাট পুলিশ বাহিনী মোতায়েন রয়েছে।