Psc Exam Date 2024,WBCS, ক্লার্কশিপ, মিসলেনিয়াস সহ একগুচ্ছ পরীক্ষার ‘ক্যালেন্ডার’ প্রকাশ PSC- র – psc gives potential examination date of wbcs and other examination


ওবিসি শংসাপত্র সংক্রান্ত কলকাতা হাইকোর্টের রায়ের কারণে থমকে গিয়েছিল ডব্লিউবিসিএস সহ বেশ কিছু নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ার পরীক্ষা। জানা গিয়েছে, হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করতে চলেছে নবান্ন। তার মধ্যেই একাধিক পরীক্ষার সম্ভাব্য দিনক্ষণ প্রকাশ করেছে পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)। তার মধ্যে রয়েছে ডব্লিউবিসিএস মেইন, প্রিলিমিনারি সহ মিসলেনিয়াস, ক্লার্কশিপের মতো গুচ্ছ পরীক্ষা।এর মধ্যে ডব্লিউবিসিএস প্রিলিমিনারির ক্ষেত্রে সম্ভাব্য তারিখ দেওয়া হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর, ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিস (মেন) পরীক্ষার ক্ষেত্রে সম্ভাব্য তারিখ ২৪ নভেম্বর, ২৬ নভেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর এবং ১ ডিসেম্বর।

ক্লার্কশিপের ক্ষেত্রে সম্ভাব্য তারিখ দেওয়া হয়েছে ১৬-১৭ নভেম্বর, মিসলেনিয়াসের ক্ষেত্রে ১৫ সেপ্টেম্বর, সিনিয়র সায়েন্টিফিক অফিসারের জন্য পরীক্ষার ক্ষেত্রে সম্ভাব্য তারিখ ৩০ জুন, অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারের ক্ষেত্রে ৩০ জুন, ল বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রানস্লেটরের ক্ষেত্রে ২৮ জুলাই, সেন্ট্রাল আর্মড পুলিশ ফোর্সের ক্ষেত্রে সম্ভাব্য পরীক্ষার তারিখ ৪ অগাস্ট। সিভিল ইঞ্জিনিয়র পরীক্ষা হতে পারে ২০ সেপ্টেম্বর থেকে ২২ সেপ্টেম্বর, এছাড়াও ২৮ এবং ২৯ সেপ্টেম্বর।

প্রসঙ্গত, অনগ্রসর শ্রেণি (ওবিসি) শংসাপত্র সংক্রান্ত কলকাতা হাইকোর্টের রায়ের কারণে ডব্লিউবিসিএস-সহ অন্যান্য চাকরির নতুন করে প্রক্রিয়া স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে। সূত্রের খবর, হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হতে চলেছে নবান্ন। প্রশাসন সূত্রে খবর, এই রায়ে স্থগিতাদেশ পাওয়ার চেষ্টা করবেন তাঁরা। তারপর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে নবান্নের তরফে।

এই রায় দেওয়ার আগে থেকেই নিয়োগ প্রক্রিয়া চালাচ্ছিল পাবলিক সার্ভিস কমিশন। তা বাধাপ্রাপ্ত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছিল। ডব্লিউবিসিএস-এর মেইনস নিয়েও শঙ্কা তৈরি হয়েছিল। কারণ প্রাথমিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে প্রার্থীদের স্ক্রিনিং হয়ে থাকে। তারপর তাঁরা মেইনসে বসেন। সেক্ষেত্রে তা আদৌ করা যাবে কিনা তা নিয়ে আইনি পরমর্শ নেওয়া হবে বলে বলা হচ্ছিল।

বিজ্ঞপ্তি

উল্লেখ্য, আদালতের রায়ে স্পষ্ট করা হয়েছিল চাকরিরতদের সমস্যা হবে না। কিন্তু, চাকরিপ্রার্থীদের সমস্যায় পড়তে হতে পারে তাও বলা হয়েছিল বিশেষজ্ঞদের তরফেষ কারণ নিয়োগের ক্ষেত্রে ‘হান্ড্রেড পয়েন্ট রস্টার’ নির্দিষ্ট করা হয়ে থাকে। আর সেখানে তফসিলি জনজাতি বা ওবিসি সংরক্ষণ অনুযায়ী কত পদ থাকবে তাও নির্দিষ্ট করা হয়। ফলে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছিল।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *