স্বাস্থ্যসাথী-লিস্টে শনাক্ত, ১০ মাসে মামলা নিষ্পত্তি



ঘটনাটি ঝাড়গ্রামের। নারী পাচারকারীদের জালে জড়িয়ে পড়ে এক স্কুলপড়ুয়া। বেহুঁশের ওষুধ খাইয়ে মেয়েদের দিয়ে দেহ ব্যবসা করানই ছিল ওই পাচারকারীদের মূল কাজ। ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট নিখোঁজ হয়ে যায় ঝাড়গ্রামের ওই পড়ুয়াটি। তারপরেই থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিল তার পরিবার। ঝাড়গ্রামেরই এক রেল স্টেশন থেকে পাওয়া গিয়েছিল নাবালিকাকে। পরবর্তীতে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের ছবি দেখে সেই মহিলাদের সনাক্ত করতে পারে সে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *