ধৃতি বন্দ্যোপাধ্যায় আরও জানিয়েছিলেন, ২০২৩ সালে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ৬০০-টির বেশি প্রজাতির প্রাণী এবং ৩০০-র বেশি প্রজাতির উদ্ভিদের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। বিভিন্ন গবেষকরা তা খুঁজে বার করেছেন।’
এছাড়াও লক্ষদ্বীপের জীববৈচিত্র্যের তালিকা, হোভারফ্লাই, ভারতে আছে এমন মাছির এই যাবত পাওয়া সমস্ত প্রজাতির ক্যাটালগ, পশ্চিমঘাট পর্বতমালা অঞ্চলের মথ ও প্রজাপতির তালিকা, গোয়া অঞ্চলের পাখিদের বৈচিত্র্য এবং দেশের বিভিন্ন জলাশয়ে মাছ এবং মানচিত্রও প্রকাশ করা হয়।
পাশাপাশি ঘানার সঙ্গে একটি আন্তর্জাতিক উদ্য়োগের জন্য সামিল হয়েছে জেডএসআই। সেখানে পিঁপড়েখোর জন্তু প্যাঙ্গোলিনের চোরাশিকার এবং পাচার আটকানোর জন্য উদ্য়োগ নেওয়া হয়েছে। এদিন ঘানা ওয়াইল্ডলাইফ সোসাইটির প্রতিনিধিরাও এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন। লন্ডন ন্যাচারাল হিস্ট্রি সোসাইটির সঙ্গেও একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ভারতে এমন বহু প্রজাতির প্রাণী রয়েছে যাদের দেখা এখন আর পাওয়া যায় না। ভারতের কাছে সেই নমুনা না থাকলেও লন্ডনের কাছে রয়েছে। আর সেই নমুনার ডিজিটাইজড ছবিই এবার সংগ্রহ করা হবে।
এছাড়াও বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়, বহরমপুর বিশ্ববিদ্যালয়, মাদুরাই বিশ্ববিদ্যালয়, হিমালয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে মউ সাক্ষর করে জেডএসআই। ধৃতি বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন প্রারম্ভিক বক্তব্য রাখেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন আধিকারিক, গবেষকরা। একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এদিনের অনুষ্ঠান শেষ হয়।