সেই ভিডিয়োতেও দেখা যাচ্ছে, এক ব্যক্তি এবং মহিলাকে বেঁধে নিয়ে যাওয়া হয় একটি নির্মীয়মাণ বাড়িতে। সেখানে তাঁদের বেধড়ক পেটানো হয়। তবে কী কারণে তাঁদের মারধর করা হচ্ছে? এই ঘটনাটি কবেকার? সেই প্রসঙ্গে বিস্তারিত কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।
চোপড়ার ভিডিয়ো নিয়ে যখন শোরগোল পড়ে গিয়েছে, সেই সময় জেসিবির পুরনো এই ভিডিয়ো ভাইরাল হওয়ার পর নতুন করে আলোড়ন পড়ে গিয়েছে। ইসলামপুরের পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে মামলা রুজু করা হয়েছে। যদি কোনও নতুন ভিডিয়ো সামনে আসে সেক্ষেত্রে তার ভিত্তিতে তদন্ত করে পদক্ষেপ করা হবে।
রাজ্য পুলিশের তরফে বলা হয়েছে, ‘গোটা ঘটনাটিকে রাজনৈতিক রং দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।’ পাশাপাশি চোপড়ার ঘটনা সামনে আনার পর কী কী পুলিশি পদক্ষেপ করা হয়েছে সেই বিস্তারিত খতিয়ানও তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে জানানো হয়েছে, এই ঘটনায় ভুয়ো তথ্য ছড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে এবং ঘটনাটিকে রাজনৈতিক রং দেওয়ার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। এই ঘটনা নজরে আসার পরেই তৎক্ষনাৎ পদক্ষেপ করে পুলিশ। অপরাধীকে চিহ্নিত করে তাকে গ্রেফতার করা হয়। স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। ঘটনায় নিগৃহীতদের পুলিশি সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’ এদিকে যাকে নিয়ে এত হইচই সেই জেসিবিকে সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিরা প্রশ্ন করলে চুপ ছিলেন তিনি।
