কৈখালীতে তৈরি হতে চলেছে ভাসমান জেটি। ইতিমধ্যেই জমি চিহ্নিত করার কাজ হয়ে গিয়েছে। পূর্ত দফতর, পরিবহন দফতর এবং জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা ইতিমধ্যেই তা পরিদর্শনও করেছেন। খুব তাড়াতাড়ি এই কাজ শুরু হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। রাজ্যের পর্যটন মানচিত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জায়গা হল কুলতলী ব্লকের কৈখালী। এই জায়গা কে সুন্দরবনের অন্যতম প্রবেশদ্বার ও বলা যায়। সারা বছরই পর্যটকদের আনাগোনা লেগে থাকে। কৈখালীর একমাত্র জেটিটির অবস্থা ভগ্ন প্রায়। একাধিক ঘূর্ণিঝড় এর প্রভাবে যেটিটি কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এই ভাঙা জেটি দিয়েই প্রতিদিন পারাপার করতে হয় অসংখ্য পর্যটক, স্থানীয় বাসিন্দা, এবং মৎস্যজীবীদের। নৌকা থেকে ওঠা ও নামার সময় দুর্ভোগের মধ্যে পড়তে হয় তাদের। বর্ষাকালে পরিস্থিতি আরো খারাপ হয়।