
মাঠে বল নিয়ে এগিয়ে চলেছেন মৌসুমী (ফাইল ছবি)
এই বিষয়ে মৌসুমী মুর্মু বলেন, ‘খুবই ভালো লাগছে। দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে মায়ানমারে এসেছি। আশা করছি আগামীদিনে সিনিয়র দলের হয়ে দেশের জার্সিতে অন্য দেশে গিয়ে খেলতে পারব।’ এদিকে শালবনী জাগরণ ফুটবল অ্যাকাডেমির সম্পাদক সন্দীপ সিংহ বলেন, ‘এই অ্যাকাডেমি তৈরির পর থেকে জঙ্গলমহলের অনেক প্রতিভা উঠে এসেছেন। বাংলার ও দেশের হয়ে অনেকেই মাঠে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। ৩ বারের চ্যাম্পিয়ন দলের ৪৫ জন সদস্যা সিভিক ভল্যান্টিয়ার হিসেবে কর্মরত। মায়ানমারে খেলতে গিয়েছেন মৌসুমী। সেখানে তার পায়ের জাদু দেখিয়ে আসবেন, এটাই আশা।’ অন্যদিকে জেলা ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদক সঞ্জিত তোরই বলেন, ‘জঙ্গলমহলের অনেক প্রতিভা উঠে আসছেন। আভা খাটুয়া শট পুট ইভেন্টে প্যারিস অলিম্পিকে গিয়েছেন, আর মৌসুমী গিয়েছেন মায়ানমারে।’
উল্লেখ্য, বাংলায় খেলাধূলার উন্নয়নের জন্য রাজ্য সরকারের তরফে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ করা হচ্ছে। বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বাংলার ফুটবলকে। এমনকী স্পেনে রাজ্যের পক্ষ থেকে লা লিগার কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকও হয়। বাংলার ফুটবলের প্রতি আগ্রহ দেখান লা লিগার কর্তারাও। রাজ্যের আশা আগামীদিনে আরও খেলোয়াড় উঠে আসবেন, যাঁরা বিশ্বের ফুটবল মানচিত্রে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করবেন।