দুই তৃণমূল কংগ্রেস নেতাকে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি দুষ্কৃতীদের। ঘটনায় মৃত ইসলামপুর পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যের স্বামী বাপি রায় (৪০)। আহত রামগঞ্জ ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের স্বামী মহম্মদ সাজ্জাদ। তাঁকে ইসলামপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শনিবার রাত ৯টা নাগাদ এই ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুর ব্লকের শ্রীকৃষ্ণপুর এলাকায়। খবর পেয়ে ইসলামপুর পুলিশ জেলার আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছন। আহতর সঙ্গে দেখা করেন জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল। এই ঘটনায় দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন তিনি।সূত্রের খবর, শনিবার রাতে স্থানীয় একটি হোটেলে গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যরা আলোচনায় বসেছিলেন। অভিযোগ, ঠিক সেই সময় দশ জনের একটি দুষ্কৃতী দল তাঁদের লক্ষ্য করে এলোপাথারি গুড়ি ছোড়ে। গুলিবিদ্ধ হন বাপি রায় এবং মহম্মদ সাজ্জাদ। দ্রুত তাঁদের ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসক বাপি রায়কে মৃত বলে ঘোষণা করেন। সাজ্জাদকে ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
এদিন আহতকে দেখতে হাসপাতালে যান তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল। তিনি বলেন, ‘একটি হোটেলে কয়েকজন মিলে পঞ্চায়েত সমিতি নিয়ে আলোচনা করছিল। সেই সময় দশজন লোক মুখ বেঁধে এসেছিল এবং পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জে গুলি চালায়। বাপির গলায় গুলি লেগেছিল। সাজ্জাদের হালকা চোট লেগেছে।’ কিন্তু, কী কারণে হঠাৎ এই গুলি চলল? নেপথ্যে কি কোনও রাজনৈতিক চক্রান্ত? কানাইয়ালাল বলেন, ‘এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। রাজনৈতিক কারণ বলে মনে হচ্ছে না। তদন্তের প্রয়োজন। ওখানে সিসিটিভি ফুটেজ রয়েছে। তা খতিয়ে দেখার জন্য পুলিশকে অনুরোধ করব। আশা করি দুই একদিনের মধ্যে সবটা পরিষ্কার হয়ে যাবে আমাদের কাছে।’ অন্যদিকে, ইসলামপুর পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ডেন্ডুপ শেরপা বলেন, ‘আমরা গোটা ঘটনার তদন্ত করছি।’
এদিন আহতকে দেখতে হাসপাতালে যান তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল। তিনি বলেন, ‘একটি হোটেলে কয়েকজন মিলে পঞ্চায়েত সমিতি নিয়ে আলোচনা করছিল। সেই সময় দশজন লোক মুখ বেঁধে এসেছিল এবং পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জে গুলি চালায়। বাপির গলায় গুলি লেগেছিল। সাজ্জাদের হালকা চোট লেগেছে।’ কিন্তু, কী কারণে হঠাৎ এই গুলি চলল? নেপথ্যে কি কোনও রাজনৈতিক চক্রান্ত? কানাইয়ালাল বলেন, ‘এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। রাজনৈতিক কারণ বলে মনে হচ্ছে না। তদন্তের প্রয়োজন। ওখানে সিসিটিভি ফুটেজ রয়েছে। তা খতিয়ে দেখার জন্য পুলিশকে অনুরোধ করব। আশা করি দুই একদিনের মধ্যে সবটা পরিষ্কার হয়ে যাবে আমাদের কাছে।’ অন্যদিকে, ইসলামপুর পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ডেন্ডুপ শেরপা বলেন, ‘আমরা গোটা ঘটনার তদন্ত করছি।’
এই ঘটনায় এলাকায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। বাপির পরিবারের সদস্যরা এই প্রসঙ্গে কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি। কে বা কারা এই ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে, তা দ্রুত খুঁজে বার করুক পুলিশ এবং তাদের উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক, এমনটাই চাইছেন বাপির পরিবারের সদস্যরা। প্রকাশ্যে গুলি চালানোর নেপথ্যে কি রাজনৈতিক শত্রুতা, নাকি রয়েছে অন্য কোনও রহস্য? উত্তর খুঁজছে পুলিশ।