অফিস টাইমে দ্বিতীয় হুগলি সেতুর অ্যাপ্রোচ রোডে দুর্ঘটনা। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা নাগাদ বি গার্ডেন ধর্মতলা রুটের একটি মিনিবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দ্বিতীয় হুগলি সেতুর অ্যাপ্রোচ রোডের ডিভাইডারে উঠে যায়। এই ঘটনায় দু’জন যাত্রী আহত হয়েছেন। তাঁদের মাথা ফেটেছে বলে সূত্রের খবর। আহতদের তড়িঘড়ি নিয়ে যাওয়া হয় হাওড়া জেলা হাসপাতালে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় হাওড়া সিটি পুলিশের ট্রাফিক অফিসাররা। আহতদের নিয়ে যাওয়া হয় হাওড়া জেলা হাসপাতালে। ওই বাসটিকে আটক করে পুলিশ।এই দুর্ঘটনার জন্য যানচলাচলের উপর প্রভাব পড়ে। অফিস টাইমে সংশ্লিষ্ট রাস্তায় বেশ কিছুক্ষণ যানচলাচল ব্যাহত হয়। সমস্যায় পড়েন অফিস এবং কলেজযাত্রীরা। প্রায় আধঘণ্টা পর পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
রেষারেষির কারণেই কি এই দুর্ঘটনা? উত্তর খুঁজছে পুলিশ। যাত্রীদের একাংশের অভিযোগ, মিনিবাসটির গতি বেশি ছিল এবং তা রেষারেষিতে গিয়েছিল অপর একটি বাসের সঙ্গে। বারবার চালককে এই বিষয়ে সচেতন করেন যাত্রীরা। কিন্তু, তাতে তিনি কর্ণপাত করেননি। বরং জোরে বাস চালাতে থাকেন। আর তার ফলস্বরূপ এই দুর্ঘটনা। এই দুর্ঘটনায় চালকের ভূমিকা ঠিক কী ছিল? গাড়িটির গতিই বা কত ছিল? তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
রেষারেষির কারণেই কি এই দুর্ঘটনা? উত্তর খুঁজছে পুলিশ। যাত্রীদের একাংশের অভিযোগ, মিনিবাসটির গতি বেশি ছিল এবং তা রেষারেষিতে গিয়েছিল অপর একটি বাসের সঙ্গে। বারবার চালককে এই বিষয়ে সচেতন করেন যাত্রীরা। কিন্তু, তাতে তিনি কর্ণপাত করেননি। বরং জোরে বাস চালাতে থাকেন। আর তার ফলস্বরূপ এই দুর্ঘটনা। এই দুর্ঘটনায় চালকের ভূমিকা ঠিক কী ছিল? গাড়িটির গতিই বা কত ছিল? তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
পথসুরক্ষার জন্য বারবার পুলিশের তরফে সচেতন করা হয় সাধারণ মানুষকে। চালকদের সুরক্ষার বিষয়টি মাথায় রাখার জন্য একাধিকবার আর্জি জানানো হয়। প্রচার, পোস্টারের পাশাপাশি ডিজিটাল মাধ্যমেও চালানো হয়ে থাকে সচেতনতা ক্যাম্পেইন।
প্রসঙ্গত, পথ নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে রাজ্য প্রশাসনের তরফে একাধিক পদক্ষেপ করা হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম ‘সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ’। এর উদ্যোগের আওতায় হেলমেট পরে বাইক চালানো, নিয়ন্ত্রিত গতি, রেষারেষি না করা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে নিয়ে নিয়মিত প্রচার চালানো হয় প্রশাসনের তরফে। ‘সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ’ চালু হওয়ার পর পথ দুর্ঘটনা অনেকটাই কমেছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।