এই বিষয়ে মানিকচক থানার আইসি পার্থসারথী হালদার বলেন, ‘এলাকায় পুলিশ পিকেট রয়েছে। আমরা মানুষের সঙ্গে কথা বলছি। অবরোধই সমাধান নয়। বিষয়টির উপরে নজর রাখা হয়েছে।’ তবে পুলিশের উপরে আক্রমণের অভিযোগের প্রেক্ষিতে কোনও মন্তব্য করতে চাননি তিনি।
এদিকে এই ঘটনায় মালদা বিদ্যুৎ দপ্তরের ডিভিশনাল ম্যানেজার শঙ্খদীপ ভট্টাচার্য বলেন, ‘সার্কিটটা বহুদিনের পুরনো, তবে টান্সমিশন লাইনটি নিয়ে আমরা কাজ করছি। শুক্রবারের মধ্যে অর্ধেক অংশে ওটাকে আমরা চার্জ করার ব্যবস্থা নিচ্ছি। এলাকাজুড়ে অনেক বেশি কানেকশন রয়েছে, কিন্তু লোড ক্যাপাসিটি অনেকট কম। সেই কারণে এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। তবে বিষয়টি আমরা নজরে রেখেছি। আমরা সমস্ত টেকনিক্যাল বিভাগকে নিয়ে আজকে (বৃহস্পতিবার) জরুরি বৈঠকে বসব।
এদিকে জেলার সামসিতেও এদিন পুলিশকে ধাক্কাধাক্কির অভিযোগ ওঠে। জানা গিয়েছে, ৮১ নম্বর জাতীয় সড়কের জিয়াগাছি এলাকায় ডাম্পার ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাক চালকের মৃত্যু হয়। অভিযোগ, দুর্ঘটনার পর ট্রাকটি দীর্ঘক্ষণ রাস্তায় পড়ে থাকলেও পুলিশের কোনও হেলদোল দেখা যায়নি। এরপরেই উত্তেজিত জনতা পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। সেই সময় এক পুলিশ কর্মীকে ধাক্কা দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ। এই বিষয়ে চাঁচল থানার এক আধিকারিক দীবনন্ধু দাস বলেন, ‘গ্যাস কাটার আনা হয়েছে। একজনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আরও একজনের পা আটকে রয়েছে, তাঁকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। তারপরেও পুলিশের উপরে হামলা হচ্ছে।’