তিনি আরও বলেন, ‘আমি আশা করছি এই ট্রেন পরিষেবা শীঘ্রই চালু হবে। দুই দেশের সুসম্পর্ক জারি থাকবে।’ উল্লেখ্য, বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম ‘প্রথম আলো’-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঢাকায় ট্রেন পরিষেবা ব্যাহত। প্রসঙ্গত, ঢাকা এবং কলকাতার মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে মৈত্রী এক্সপ্রেস। শুক্রবার ঢাকা থেকেও ছাড়েনি ওই ট্রেন।
প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরিতে সংরক্ষণ সংস্কারের দাবিতে উত্তাল বাংলাদেশ। ১০০ জনের বেশি মৃত, খবর এমনটাই। পাশাপাশি আহত শতাধিক। বাংলাদেশে জারি করা হয়েছে কার্ফু। বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানা গিয়েছে, ৯৭৮ জন ভারতীয় পড়ুয়া বাংলাদেশ থেকে দেশে ফিরে এসেছেন। তাঁরা প্রত্যেকেই জানিয়েছেন সেই দেশের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল জানান, স্থল বন্দর ব্যবহার করে ওপার বাংলা থেকে ভারতে ফিরেছেন ৭৭৮ জন পড়ুয়া। ঢাকা এবং চট্টগ্রাম থেকে বিমানে ফিরেছেন ২০০ জন পড়ুয়া।
বিবিসি এবং সংবাদসংস্থা এএফপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হাসিনার প্রেস সেক্রেটারি নইমুল ইসলাম খান জানিয়েছেন , পুলিশ, আধাসেনা এবং অসামরিক কর্তৃপক্ষকে সাহায্য করতে সেনা নামানোরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব জানিয়েছেন, সাধারণ মানুষের জীবন রক্ষায় জন্য কার্ফু জারি এবং সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।