এই সময়: ট্রেনের গড় গতি বাড়ানোর প্রতিযোগিতায় পর পর ‘সেঞ্চুরি’ হাঁকিয়েছে পূর্ব রেলের হাওড়া ও আসানসোল ডিভিশনের পাঁচটি সেকশন। বালি-ডানকুনি, বালি-ব্যান্ডেল, শেওড়াফুলি-তারকেশ্বর, আজিমগঞ্জ-নলহাটি এবং অন্ডাল-পাণ্ডবেশ্বর। সোমবার পূর্ব রেলের দাবি, ওই পাঁচটি সেকশনকেই ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলার উপযুক্ত করে তোলা সম্ভব হয়েছে।সে ক্ষেত্রে যাত্রী পরিবহণের ক্ষেত্রে গড় গতি বাড়ানোয় নজির গড়ল পূর্ব রেল। দেশের প্রতিটি রেলওয়ে জ়োনেই যাত্রিবাহী ও পণ্যবাহী ট্রেনের গড় গতি বাড়ানোর উপর গত কয়েক বছর ধরে টানা গুরুত্ব দিয়ে চলেছে ভারতীয় রেল বোর্ড। সে জন্য বিভিন্ন সময়ে ‘মিশন রাফতার’-এর মতো প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
কখনও আবার খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ‘গতিমান ভারত’ প্রকল্পের কথাও ঘোষণা করেছেন। ট্রেনের গড় গতি বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন রেলওয়ে জ়োনেই বিশেষ ধরনের ইস্পাতে তৈরি ট্র্যাক পাতার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে। তার মধ্যেই পূর্ব রেলের এই সাফল্য। সোমবার পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানান, যে পাঁচটি সেকশনে ট্রেনের গড় গতি ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার পর্যন্ত বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে, তাদের মধ্যে কেবল বালি-ব্যান্ডেল সেকশনের পরিকাঠামোই ঘণ্টায় গড়ে ১০০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চালানোর উপযুক্ত ছিল।
কখনও আবার খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ‘গতিমান ভারত’ প্রকল্পের কথাও ঘোষণা করেছেন। ট্রেনের গড় গতি বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন রেলওয়ে জ়োনেই বিশেষ ধরনের ইস্পাতে তৈরি ট্র্যাক পাতার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে। তার মধ্যেই পূর্ব রেলের এই সাফল্য। সোমবার পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানান, যে পাঁচটি সেকশনে ট্রেনের গড় গতি ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার পর্যন্ত বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে, তাদের মধ্যে কেবল বালি-ব্যান্ডেল সেকশনের পরিকাঠামোই ঘণ্টায় গড়ে ১০০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চালানোর উপযুক্ত ছিল।
বালি-ডানকুনি অংশে ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলত। শেওড়াফুলি-তারকেশ্বর সেকশনে ট্রেন চলত গড়ে ৮০ কিলোমিটার গতিতে। আজিমগঞ্জ-নলহাটি সেকশনের আপ লাইনে ঘণ্টায় গড়ে ৮০ কিলোমিটার গতিতে এবং ডাউন লাইনে ঘণ্টায় গড়ে ৬০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলত। অন্ডাল-পাণ্ডবেশ্বর সেকশনে ট্রেন চলত ঘণ্টায় ৬৫ কিলোমিটার গতিতে।
সব মিলিয়ে বিভিন্ন সেকশনে ট্রেন যাতায়াতের সময় অনেকটাই কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। আগামী দিনে আরও কয়েকটি সেকশনে ওই কাজ হবে।