বাঁকুড়ার রানি মুকুটমণিপুর। সারা বছরই সেখানে পর্যটকদের আনাগোনা লেগে থাকে। আর সেখানেই রয়েছে শতাব্দী প্রাচীন লক্ষী-জনার্দণ মন্দির। প্রায় ৯ মাস কংসাবতী জলাধারের জলে ডুবে ছিল এই মন্দির। শোনা যায়, নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে জলাধারের জল কমলে দেখা মেলে মন্দিরটির। মন্দিরটি থাকলেও মন্দিরে এখন আর সেখানে লক্ষী-জনার্দনের বিগ্রহ নেই। হীড়বাঁধের ভগড়া গ্রামে রয়েছে সুবুদ্ধি পরিবারের সদস্যরা নিজেদের কূলদেবতাকে প্রতিষ্ঠা করেন। স্থানীয় বাসিন্দা থেকে সুবুদ্ধি পরিবারের সদস্যরা মন্দিরটির সংস্কার করে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলার দাবি জানিয়েছেন। আসুন দেখে নিন এই ভিডিয়ো।