RG Kar Case : আদালতের ধমকে কাজ! ছুটির আবেদন সন্দীপের, কেস ডায়েরি জমা পুলিশের – kolkata police submit case diary of rg kar doctor death at calcutta high court


আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধক্ষ্য সন্দীপ ঘোষকে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণের কথা জানিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম জানান, আজই যেন সন্দীপ ঘোষ ছুটির আবেদন করেন, না হলে আদালত উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে। আদালতের কড়া নির্দেশের পরেই ছুটির আবেদন করলেন সন্দীপ ঘোষ। ছুটির আবেদন মঞ্জুর করা হয়েছে বলে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে খবর।সন্দীপ ঘোষের ভূমিকা নিয়ে এদিন আদালেত প্রশ্ন তোলা নয়। সন্দীপ ঘোষ পদত্যাগ করলেও তাঁকে ফের ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ করে পাঠানো হয়। আদালতে এদিন প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘সন্দীপ ঘোষের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে? তিনি প্রথম ব্যক্তি যাঁর সাক্ষ্য নেওয়া উচিত ছিল। কে তিনি? কী তাঁর প্রভাব?’ সন্দীপ ঘোষকে ছুটিতে যাওয়ার জন্য আবেদন করার কথা জানায় আদালত।

RG Kar News: সন্দীপ ঘোষকে মানতে নারাজ! বিধায়ক ও জনপ্রতিনিধিকে ফেরাল ন্যাশনালের চিকিৎসকেরা

অন্যদিকে, কলকাতা হাইকোর্টে আরজি কর মামলার কেস ডায়েরি জমা দেওয়ার জন্য সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যেই আরজি কর মামলার কেস ডায়েরি আদালতে জমা করেছে রাজ্য সরকার। আরজি কর মামলা নিয়ে কেস ডায়েরি দুপুর একটার মধ্যে জমা দিতে বলা হয়েছিল। শুধু কেস ডায়েরি নয়, আরজি করের সদ্যপ্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের পদত্যাগপত্র পাশাপাশি নতুন নিয়োগপত্রও জমা করা হয় হাইকোর্টে।

‘আজই ছুটিতে যেতে বলুন, না হলে সরাতে নির্দেশ দেব’, সন্দীপ ঘোষকে নিয়ে মন্তব্য হাইকোর্টের
পুলিশ রিপোর্টে জানিয়ে দেয়, ঘটনার তদন্তে কোনদিন কী করা হয়েছিল। আরজি কর মামলার আইনজীবী জানিয়েছিলেন, প্রায় ৩ ঘণ্টা বসিয়ে রেখে তারপর মৃত চিকিৎসকের মা-বাবাকে সেদিন সেমিনার হলে ঢুকতে দেওয়া হয়েছিল। পুলিশ রিপোর্টে জানায়, তিন ঘণ্টা নয়, ১০ মিনিটের মধ্যে তাঁদের ঢুকতে দেওয়া হয়। মঙ্গলবারের শুনানিতেই মৃতার পরিবারের আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য জানান, মৃত চিকিৎসকের বাবা-মাকে দু’বার ফোন করা হয়েছিল। একবার বলা হয়, আপনাদের মেয়ে অসুস্থ, দ্বিতীয়বার বলা হয় আপনাদর মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। আদালতে রাজ্য সরকার জানায়, দু’বার ফোন যাওয়ার বিষয়টি সঠিক।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *