চলতি মাসের শুরুতে বন দপ্তরের কাঁথি বিভাগের এক মহিলা রেঞ্জ আধিকারিকের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা এবং কুকথা বলার অভিযোগ উঠেছিল প্রাক্তন কারামন্ত্রী অখিল গিরির বিরুদ্ধে। যা নিয়ে চূড়ান্ত সমালোচনা শুরু হয় বিভিন্ন মহলে। এরপর দলের নির্দেশেই মন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন রামনগরের তৃণমূল বিধায়ক।
এদিকে, বোলপুরের বিধায়ক চন্দ্রনাথ সিনহাকে এবার অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হল। ক্ষুদ্র কুটির ও বস্ত্রশিল্প দপ্তরের পাশাপাশি কারা দপ্তরের মন্ত্রিত্বের দায়িত্ব দেওয়া হল তাঁকে। উল্লেখ্য, চলতি মাসের শুরুতেই রাজ্য মন্ত্রিসভায় বড় রদবদল করা হয়। সেচ ও জলপথ পরিবহণ দপ্তরের নতুন মন্ত্রী হন মানস ভুঁইয়া। অর্থ দপ্তরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী থাকার পাশাপশি পরিবেশ দপ্তরের দায়িত্ব পান চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। এর পাশাপাশি মহম্মদ গোলাম রব্বানিকে দায়িত্ব দেওয়া হয় অচিরাচরিত শক্তি দপ্তরের। অন্যদিকে, নতুন মন্ত্রিসভায় গুরুত্ব বাড়ে বাবুল সুপ্রিয়র। তথ্যপ্রযুক্তি দপ্তরের পাশাপাশি রাষ্ট্রায়ত্ত উদ্যোগ ও শিল্প পুনর্গঠন দপ্তরের দায়িত্ব পান তিনি। সেই সময় অবশ্য কারা দপ্তরের দায়িত্ব কাকে দেওয়া হবে, সে ব্যাপারে কোনও ঘোষণা করা হয়নি।