কাঁকুড়গাছির লোহাপট্টি এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। একটি প্লাস্টিক কারখানায় বুধবার মধ্যরাতে আগুন লেগে যায়। ঘটনাস্থলে গিয়েছে দমকলের ২০টি ইঞ্জিন। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। কারখানায় দাহ্য পদার্থ থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে বলে খবর। ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর নেই।জানা গিয়েছে, রাত দেড়টা নাগাদ লোহাপট্টির ওই প্লাস্টিকের কারখানায় আগুন লাগতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সঙ্গে সঙ্গে কারখানার ভেতরে থাকা কয়েকজন কর্মীকে উদ্ধার করে বাইরে নিয়ে আসা হয়। স্থানীয়রা দমকলে খবর দেন। প্রথম পাঁচটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে আসলেও পরবর্তী দুই দফায় আরও ১৫টি ইঞ্জিন আসে ঘটনাস্থলে। দ্রুত আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেন দমকল কর্মীরা। তবে, কারখানার ভেতরে প্রচুর পরিমাণে প্লাস্টিক সহ দাহ্যপদার্থ থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হয় দমকল কর্মীদের।
দমকল সূত্রে জানা গিয়েছে, দাহ্য পদার্থ থাকায় এবং জায়গাটি ঘিঞ্জি হওয়ায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে অনেকটাই সময় লাগে। পাশাপাশি, ওই কারখানায় কোনও অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা ছিল না বলেও জানা যাচ্ছে। দাহ্য পদার্থ থাকায় নিমেষে আশেপাশের আরও চারটি কারখানায় আগুন ছড়িয়ে পড়ে বলে দমকল সূত্রে খবর। তবে, আগুন লাগার সঠিক কারণ কী? সে ব্যাপারে দমকল থেকে নিশ্চিতভাবে কিছু জানানো হয়নি। এখনও বেশ কিছু পকেটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে।
দমকল সূত্রে জানা গিয়েছে, দাহ্য পদার্থ থাকায় এবং জায়গাটি ঘিঞ্জি হওয়ায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে অনেকটাই সময় লাগে। পাশাপাশি, ওই কারখানায় কোনও অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা ছিল না বলেও জানা যাচ্ছে। দাহ্য পদার্থ থাকায় নিমেষে আশেপাশের আরও চারটি কারখানায় আগুন ছড়িয়ে পড়ে বলে দমকল সূত্রে খবর। তবে, আগুন লাগার সঠিক কারণ কী? সে ব্যাপারে দমকল থেকে নিশ্চিতভাবে কিছু জানানো হয়নি। এখনও বেশ কিছু পকেটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে।
চলতি মাসে কলকাতায় দ্বিতীয়বার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল। এর আগে উল্টোডাঙায় প্লাইউডের একটি গুদামে আগুন লেগেছিল। একটি গুদাম থেকে পাশের আরেকটি প্লাইউডের গুদামেও আগুন ধরে যায়। জুলাই মাসে ছাতুবাবু-লাটুবাবুর বাজার এলাকায় একটি বাড়িতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। দমকল সূত্রে জানা গিয়েছে, অগ্নিদগ্ধ কারখানায় কয়েকজন কর্মী আটকে থাকলেও তাঁদেরকে নিরাপদে বের করে আনা গিয়েছে। এই ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর নেই। তবে, কারখানার বৈধ লাইসেন্স ছিল কিনা, কারখানাটি বেআইনিভাবে চলছিল কিনা, সে ব্যাপারে খোঁজ নেওয়া হয়েছে। বেআইনিভাবে কারখানা চললে কারখানার মালিকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।