হাসপাতালের সুরক্ষায় কী ভাবে কাজ করবে এআই?
সূত্রের খবর, এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে হাসপাতালে বা ওয়ার্ডের মধ্যে প্রবেশ করা সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে চিহ্নিত করা যাবে ক্যামেরার মাধ্যমে। পাশাপাশি হাসপাতালের করিডরে অপেক্ষারত অবস্থায় যদি কোনও রোগী বা ব্যক্তি সমস্যার মুখে পড়েন, তাও চিহ্নিত করে দেবে এআই। এই প্রসঙ্গে জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজের সুপার কল্যাণ খাঁ বলেন, ‘একটি সংস্থার তরফে এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে সুরক্ষার বিষয়টি জানানো হয়। আমরা সরকারের কাছে আবেদন করব যাতে তা হাসপাতালে ব্যবহার করা সম্ভব হয়। তবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে কিনা, তা পুরোপুরি স্বাস্থ্য দপ্তরের সিদ্ধান্ত।’
প্রসঙ্গত, শুক্রবার থেকেই জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজের ভেতরে সুরক্ষার দিকে বাড়তি নজরদারি চালু হয়েছে। রোগী ভর্তি থাকলে তাঁকে দেখার জন্য একটি কার্ডে একজনকেই অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি অনেক সময় দেখা যেত হাসপাতালের দরজা খোলা রয়েছে। সেখানে নিরাপত্তারক্ষীদের দেখা মিলত না। কিন্তু, এই ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না হয়, সেই জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে হাসপাতালের তরফে।
একইসঙ্গে, নাইট ডিউটির ক্ষেত্রে চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্য কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ১২টি সেফ জোনকে লোহার গ্রিল দিয়ে ঘেরা হয়েছে যাতে সেখানে কেউ প্রবেশ করতে না পারে।