Dengue Prevention: সরকারি অফিস-আবাসনে মশা দমনে আলাদা বাহিনী – state municipal and urban development department set up a team to control mosquitoes in government offices and residences


এই সময়: নিয়মিত জঞ্জাল সাফাই না-হওয়ায় বিভিন্ন সরকারি অফিস ভবন এবং সরকারি আবাসনে তৈরি হচ্ছে মশার আঁতুড়ঘর। তার জেরে আশপাশের এলাকায় ডেঙ্গি ও ম্যালেরিয়ার মতো মশাবাহিত রোগের প্রকোপ বাড়ছে। ওই সব বাড়িতে নিরাপত্তার কড়াকড়ি থাকায় পুরকর্মীরাও সহজে ঢুকতে পারেন না।এই সমস্যা মেটাতে বিভিন্ন সরকারি অফিস ভবন ও সরকারি আবাসনে মশা দমনের জন্য কর্মীদের পৃথক বাহিনী নিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তর।রাজ্য পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তর।বছরভর ওই বাহিনী ওই সব ভবনে মশা নিধনের কাজ করবে। সে জন্য বেসরকারি এজেন্সি মারফত লোক নিয়োগ করা হবে। এই খাতে বছরে খরচ হবে আনুমানিক ২০-২৫ লক্ষ টাকা।

রাজ্য পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, সল্টলেকে নির্মাণ ভবন, ময়ূখ ভবন, ইন্সপেকশন বাংলো, বিচিত্রা আবাসন, বৈশাখী আবাসন, বনশ্রী আবাসন, ফাল্গুনী আবাসন, শ্রাবণী আবাসন-সহ বিভিন্ন সরকারি ভবনে মশা নির্মূল করার কাজ করবে ওই বাহিনী। তা ছাড়াও সল্টলেকের ইস্টার্ন ড্রেনেজ চ্যানেলের উপরেও নজরদারি চালাবে তারা। মশার বংশবৃদ্ধি ঠেকাতে তেল ছড়ানোর কাজ করবে ওই বাহিনী। কোথাও জল জমিয়ে রাখা হচ্ছে কি না, সেটারও খেয়াল তারা রাখবে।

Kolkata Municipal Corporation: আবাসনে মশার বংশবৃদ্ধি হচ্ছে কি! নজরদারি প্রমীলা বাহিনীর
পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম জানান, সল্টলেকে বহু সরকারি ভবন রয়েছে। সেগুলোর আয়তনে অনেকটাই বেশি। তা ছাড়াও রয়েছে প্রচুর সরকারি আবাসন। যে সব জায়গায় হাজার হাজার মানুষের বসবাস। সেগুলোর কোনওটা পূর্ত দপ্তর রক্ষণাবেক্ষণ করে, আবার কোনওটার রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে আবাসন দপ্তর।

ফিরহাদের বক্তব্য, ‘অফিস ভবনগুলো সংরক্ষিত এলাকা হওয়ায় সেখানে সাধারণত বাইরের কাউকে তেমন ঢুকতে দেওয়া হয় না। তা ছাড়া, একটা বিশাল অফিস ভবনের সব জায়গায় ঘুরে ঘুরে নজরদারি চালানো পুরসভার কর্মীদের পক্ষে সব সময়ে সম্ভব হয়ে ওঠে না। সে জন্যই ওই সব জায়গায় মশা দমনে আলাদা ভাবে কর্মী নিয়োগ করতে হচ্ছে।’



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *