উল্লেখ্য, সোমবার সকালেই তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে একটি ভিডিয়ো (যাচাই করেনি এই সময় ডিজিটাল) প্রকাশ করা হয়। সেখানে বেশ কয়েকজন ব্যক্তিকে নবান্ন অভিযান নিয়ে কথা বলতে শোনা যায়। তাঁদের মুখে একাধিকবার ‘বডি পড়বে’, ‘বডি চাই’ বলে বিভিন্ন রকমের হুমকিমূলক কথাবার্তা বলতে শোনা যায়। এই ভিডিয়ো থেকেই ‘নবান্ন অভিযান’ নামক কর্মসূচিতে প্রচ্ছন্ন বিজেপির মদত রয়েছে এবং বিজেপির তরফে অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে বলে দাবি করা হয় তৃণমূলের তরফে। ঘটনায় পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকার বলেন, ওই ভিডিয়ো দেখে আমরা কয়েকজনকে চিহ্নিত করেছি। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দু’জনকে আটক করা হয়েছে। ওই দুই নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তাঁদের কী পরিকল্পনা ছিল, সেটা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। আইন মেনে পদক্ষেপ করা হবে।’
বিষয়টি নিয়ে তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ সোমবার সকালেই বলেন, ‘এই মিছিলে বাইরে থেকে লোক এনে অশান্তি করার চেষ্টা করা হবে। এই মিছিল সম্পূর্ণ বেআইনি। এই মিছিলের জন্য পুলিশের কাছ থেকে কোনও অনুমতি নেওয়া হয়নি।’ এমনকী, এই মিছিলের পেছনে বিজেপি ও আরএসএসের মদত রয়েছে বলেও তৃণমূলের তরফে দাবি করা হয়। অনুমতি না নিয়ে অশান্তি পাকানোর উদ্দেশেই এই মিছিল করা হচ্ছে বলে স্পষ্ট দাবি করা হয় তৃণমূলের তরফে।