কাল মঙ্গলবার, ছাত্র সমাজের ডাকা নবান্ন অভিযানকে ঘিরে হাওড়ায় পুলিশের নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রস্তুতি তুঙ্গে। নবান্ন, তার লাগোয়া এলাকা ছাড়াও শহর জুড়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।পুলিশ সূত্রে খবর, গত কয়েকদিন ধরেই রাজ্য পুলিশের কর্তারা হাওড়া শহরে নিরাপত্তা সরেজমিনে পরিদর্শন করেন। তার ভিত্তিতে হাওড়া শহরের একাধিক পয়েন্টে বড় ব্যারিকেড তৈরি করা হয়েছে। গোলমাল এড়াতে কাল শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে তৈরি থাকবে পুলিশ, র্যাফ এবং কমব্যাট ফোর্স। সাঁতরাগাছি, হাওড়া ময়দান, ফোরশোর রোড এবং দক্ষিণ হাওড়ার লক্ষীনারায়ণতলা এবং মন্দিরতলায় বড় ব্যারিকেড তৈরি করা হবে।
সূত্রের খবর, এছাড়াও নবান্নের আশেপাশের বিভিন্ন গলির মুখেও ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে ফেলা হবে। জল কামান এবং ড্রোনের ব্যবস্থা রাখা হবে। পুলিশ সূত্রে খবর নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখভালের জন্য চারজন আইজি রাঙ্কের পুলিশ অফিসার ছাড়াও ডিআইজি এবং এসপি পদমর্যাদার পুলিশ আধিকারিকরা নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন। ২ হাজারের বেশি পুলিশ কর্মীকে রাস্তায় মোতায়েন করা হবে।
সূত্রের খবর, এছাড়াও নবান্নের আশেপাশের বিভিন্ন গলির মুখেও ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে ফেলা হবে। জল কামান এবং ড্রোনের ব্যবস্থা রাখা হবে। পুলিশ সূত্রে খবর নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখভালের জন্য চারজন আইজি রাঙ্কের পুলিশ অফিসার ছাড়াও ডিআইজি এবং এসপি পদমর্যাদার পুলিশ আধিকারিকরা নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন। ২ হাজারের বেশি পুলিশ কর্মীকে রাস্তায় মোতায়েন করা হবে।
এর জন্যে হাওড়া ছাড়াও কলকাতা- সহ বিভিন্ন পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশ কর্মীরা আসছেন। সোমবার সাঁতরাগাছি বাসস্ট্যান্ডের কাছে গিয়ে দেখা গেল ব্যারিকেড তৈরির কাজ পুরোদমে চলছে। এছাড়াও বেলেপোল ক্রসিং এ গার্ড রেল দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে। হাওড়া সিটি পুলিশের পদস্থ কর্তারা ব্যারিকেড তৈরির কাজ দেখভাল করছেন।
হাওড়া সিটি পুলিশ সূত্রের খবর, রাজ্য পুলিশের উচ্চ পদস্থ কর্তারা নির্দেশ দিয়েছেন, কোনও অবস্থাতেই আন্দোলনকারীদের নবান্নের ধারেকাছে ঘেঁষতে দেওয়া যাবে না। বড় ধরনের গোলমাল ঠেকাতে প্রয়োজনে জলকামান ও লাঠিও চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।