জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: হার-না লড়াই! ডুরান্ডের সেমিফাইনালে ২ গোলে পিছিয়ে থেকেও শেষপর্যন্ত ফাইনালে চলে গেল মোহনবাগানই। যুবভারতীতে ম্য়াচ গড়াল টাইব্রেকারে। সেমিফাইনালে বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে আবারও দলকে জেতালেন বিশাল কাইথ।
আরজিকর কাণ্ডের জেরে ডার্বি বাতিল। প্রথম সেমিফাইনালে হেরে গিয়েছে ইস্টবেঙ্গল। আজ, মঙ্গলবার দলকে জেতাতে যুবভারতী ভরিয়ে তুলেছিলেন মোহনবাগান সমর্থকরা। কিন্তু প্রথমার্ধেই পেনাল্টি থেকে গোল করে বেঙ্গালুরুকে এগিয়ে দেন সুনীল ছেত্রী। বেঙ্গালুরু বিনিথকে বক্সের মধ্যে ফাউল করেন মনবীর সিংহ। এরপর দ্বিতীয়ার্ধে ব্যবধান আরও বাড়ে। এবার কার্যত ফাঁকায় গোল করে যান বিনিথ।
এদিকে পরিকল্পিত আক্রমণ তো দূর, প্রথমার্ধে দুটো, বড়জোর তিনটির বেশি সঠিক পাসও হচ্ছিল না মোহনবাগানের। বেশিরভাগ সময়ই রক্ষণ বাঁচাতেই ব্যস্ত শুভাশিস বসু, টম অলড্রেডরা। তবে বিরতি আগে অবশ্য একটি সুযোগ এসেছিল। অনিরুদ্ধ থাপার ক্রস থেকে হেড করেছিলেন আলবের্তো রদ্রিগেস। বল পোস্টে লেগে বেরিয়ে যায়।
ম্যাচের রং বদলে যায় দ্বিতীয়ার্ধে। ৬৮ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল শোধ করেন দিমি। ৮৪ মিনিটে দূরপাল্লার শটে গোল করে সমতা ফেরালেন অনিরুদ্ধ থাপা। ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। প্রথম চারটে শটেই গোল করেন মোহনবাগান ফুটবলাররা। উল্টোদিকে প্রথম তিন শটেই আবার পরাস্ত হন মোহন-দুর্গের শেষ প্রহরী বিশাল কাইথ। কিন্তু বেঙ্গালুরু চতুর্থ শটটি বাঁচিয়ে দেন তিনি। বেঙ্গালুরু হয়ে পঞ্চম শটটি মিস করেন গ্রেগ স্টুয়ার্ট।
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)